বাংলাদেশের কারাগারগুলোতে আর কোনো জায়গা খালি নেই। গত দুই সপ্তাহে ক্ষমতাসীন সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর প্রায় ১০ হাজার বিরোধী দলের নেতা, সমর্থক ও কর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ইতোমধ্যেই
বাংলাদেশে দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচন একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজন নিশ্চিত করা মার্কিন প্রশাসনের লক্ষ্য বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দফতরের প্রধান উপ-মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল। একই সাথে আয়োজিত নির্বাচনে জনগণের আকাঙ্ক্ষার
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে জরুরি চিকিৎসার জন্য মুক্তি দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন জাতিসঙ্ঘের মানবাধিকার বিষয়ক প্রধান ভলকার তুর্ক। সূত্র জানায়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লেখা এক
বিরোধী নেতাকর্মীদের গণগ্রেফতারসহ বাংলাদেশের সাধারণ পরিবেশে নিয়ে আবারো উদ্বেগের কথা জানিয়েছে জাতিসঙ্ঘ। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় গতকাল মঙ্গলবার জাতিসঙ্ঘ সদর দফতরে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সংস্থাটির মহাসচিবের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এ উদ্বেগের কথা
বাংলাদেশে হাজার হাজার বিরোধীদলীয় নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করায় সম্প্রতি উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পররাষ্ট্রবিষয়ক ও সিকিউরিটি পলিসি প্রধান এবং ইউরোপীয়ান কমিশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট জোসেপ বরেল। সেই সাথে সব পক্ষকে
বাংলাদেশীদের ওমানের ভিসা স্থগিতের সিদ্ধান্তটি কোনোভাবেই রাজনৈতিক নয় বলে জানিয়েছে বাংলাদেশে ওমান দূতাবাস। দূতাবাস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘আমরা দৃঢ়তার সাথে নিশ্চিত করতে চাই, ওমান কর্তৃপক্ষের এই সিদ্ধান্ত
পাকিস্তানে আগামী বছরের ১১ ফেব্রুয়ারি সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির নির্বাচন কমিশন (ইসিপি) বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টকে বিষয়টি অবগত করেছে। সঠিক সময়ে নির্বাচন অনুষ্ঠান বিষয়ে একটি শুনানিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বলেছে, জাতীয় নির্বাচনের আগে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের ওপর দমন-পীড়ন শক্ত হাতে ভিন্নমত দমনের পূর্ণ প্রচেষ্টা। সংগঠনটি সরকারকে মনে করিয়ে দিয়েছে, ভিন্নমত প্রকাশ কখনোই অপরাধ নয়।
বাংলাদেশে গণতন্ত্রের জন্য প্রয়োজন হলে যুক্তরাষ্ট্র যেকোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। সোমবার (৩০ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত স্টেট ডিপার্টমেন্টের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশি সাংবাদিক জ্যাকব মিল্টনের এক
বাংলাদেশে রাজনৈতিক সমাবেশে সহিংসতা ও প্রাণহানির ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি সব পক্ষকে সহিংসতা, অতিরিক্ত বলপ্রয়োগ বা নির্বিচারে আটক করা থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। সোমবার (৩০