1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
রোজার আগেই বাজারে অস্থিরতা - Uttarkon
সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৩:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
কুড়িগ্রামে আইনগত সহায়তা দিবস ও লিগ্যাল এইড দিবস মেলা অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ নৃত্যশিল্পী সংস্থা বগুড়ার সংবাদ সম্মেলন দুপচাঁচিয়ায় বৃষ্টির জন্য ইসতিসকার নামাজ আদায় করলেন মুসল্লিরা রাজশাহী বিমানবন্দর ব্যবহার করতে চায় রূপপুর বিদ্যুৎকেন্দ্র বাংলাদেশ-ভারত ট্রফি উন্মোচনের সময় ভেঙে পড়লো ব্যাকড্রপ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মতো উপজেলা নির্বাচনও বর্জন করেছে বিএনপি-বাদশা গাবতলীতে ভোট বর্জনে ছাত্রদলের লিফলেট বিতরণ নিরাপদ ও স্মার্ট গাবতলী উপজেলা গড়ে তুলতে চাই-কৃষিবিদ সিটন কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণের অভিযোগে তিন বিএনপি নেতাকে বহিষ্কার রোববারই খুলছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, শনিবার ক্লাসসহ ৪ নির্দেশনা

রোজার আগেই বাজারে অস্থিরতা

  • সম্পাদনার সময় : মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৩১ বার প্রদশিত হয়েছে

আসন্ন পবিত্র রমজানের আগেই বাজারে অস্থিরতা শুরু হয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আরও দফায় দফায় বেড়েই চলেছে। এরইমধ্যে বাড়তে শুরু করেছে খেজুর, ছোলা, ডাল, চিনির দাম। এতে বিপাকে পড়েছেন ভোক্তারা। সরকারি সংস্থা টিসিবির হিসাবে, গত এক সপ্তাহে ছোলার দাম বেড়েছে সাড়ে পাঁচ ভাগ। মানভেদে প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১০০ থেকে ১১০ টাকায়। ১৩ শতাংশের বেশি বেড়ে মুগ ডাল বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। চিনির দামও চড়া। বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ টাকা কেজি। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় যা ২৪ ভাগ বেশি। আর ২৫০ টাকার নিচে মিলছে না খেজুর।

বাজারে পেঁপে, মুলা ছাড়া অন্যান্য সবজি ৮০ টাকার ওপরেই বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া রসুনের দাম ২০ থেকে ৪০ টাকা এবং আদা ১০ থেকে ৩০ টাকা বেড়েছে। আদা ও রসুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২৬০ থেকে ২৮০ টাকা পর্যন্ত। এছাড়া ৮০ টাকা দরে বিক্রি হওয়া পেঁয়াজ এখন ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। গত বছরের একই সময়ের তুলনায় পেঁয়াজ এখনো বেশ বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে।

সূত্র জানায়, রমজানকে ঘিরে সরকারের একাধিক সংস্থা তিন মাস আগেই বাজার তদারকিতে নেমেছে। তারা মোকাম থেকে পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে তদারকি করছে।

তবে সবচেয়ে অস্থিতিশীল রমজানের অন্যতম পণ্য ছোলার বাজার। গতবছর প্রতি কেজি ছোলা মানভেদে বিক্রি হয়েছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকা, যা এক মাস আগেও একই দাম দেখা গেছে। ওই ছোলা এখন ১০০ থেকে ১১০ টাকায় উঠেছে।

একইভাবে প্রতি কেজি মসুর ডালের দাম ১০ টাকা বেড়ে ছোট দানার মসুর ডাল ১৪০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ভালো মানের মুগ ডালের কেজি হয়েছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা, যা এক সপ্তাহ আগেও ১৫০ টাকার মধ্যে ছিল। একইভাবে অ্যাংকর ডালের দামও বেড়েছে।

আমদানিকারকরা বলছেন, ডলারের চড়া দামের কারণে এবার ডালের দাম বেশি। বাংলাদেশ পাইকারি ডাল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি শফি মাহমুদ বলেন, ডালের আমদানি খরচ বাড়ছে। ডলারের দামের কারণে এ অবস্থা। তবে এরই মধ্যে রমজানের প্রয়োজনীয় অধিকাংশ ডাল দেশে আমদানি হয়েছে। রমজানের মধ্যে নতুন করে দাম বাড়ার সম্ভাবনা নাই, কমার সম্ভাবনা কম।

অন্যান্য ডালের মধ্যে প্রতি কেজি মোটা, মাঝারি ও সরু দানার মসুর ডাল ১০৫ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মানভেদে প্রতি কেজি অ্যাঙ্কর ডাল বিক্রি হচ্ছে ৭৫ থেকে ৮০ টাকায়। আর মুগ ডালের কেজি পড়ছে ১৩০ থেকে ১৮০ টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies