1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
কুড়িগ্রামে দু'দিন থেকে দেখা নেই সৃর্যের, ঠান্ডায় কাহিল মানুষ - Uttarkon
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৮:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সম্পদ অর্জনে এমপিদের পেছনে ফেলেছেন চেয়ারম্যানরা : টিআইবি রাজশাহীতে দেশ-বিদেশের দুষ্প্রাপ্য ডাকটিকিটের প্রদর্শনী ফিলিস্তিনের মুক্তির দাবিতে রাবি ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গাবতলীর সুখানপুকুরে বিএনপি’র লিফলেট বিতরণ মে মাসে দেশে বৃষ্টির সর্বকালের রেকর্ড ভাঙবে! ‘শুক্রবার ক্লাস নেয়ার বিষয়টি ভুল করে ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল’ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর কারণেই আস্থা অর্জন করেছে সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্র রক্ষায় নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মঈন খান মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আ’লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত : কাদের ভোট বর্জনে আহ্বান জানিয়ে বালিয়াদীঘিতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

কুড়িগ্রামে দু’দিন থেকে দেখা নেই সৃর্যের, ঠান্ডায় কাহিল মানুষ

  • সম্পাদনার সময় : বৃহস্পতিবার, ১১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৪৫ বার প্রদশিত হয়েছে

কুড়িগ্রাম : কুড়িগ্রামে আজ ঘন কুয়াশার দাপট কম থাকলেও কনকনে ঠান্ডায় কাবু হয়ে পড়েছে মানুষজন। দুইদিন থেকে সৃর্যের দেখা না মেলায় ঠান্ডা বেশি অনুভূত হচ্ছে এ অঞ্চলে। বৃহস্পতিবার (১১ জানুয়ারি) সকালে জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১১ দশমিক ৫ ডিগ্রী সেলসিয়াস। দিনের তাপমাত্রা কমে রাতের তাপমাত্রার কাছাকাছি হওয়ায় দুপুর পর্যন্ত ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে দিন মজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষজন কাজে বের হলেও প্রয়োজনীয় গরম কাপড়ের অভাবে কষ্টে রয়েছে তারা।

বিশেষ করে উত্তরীয় হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ায় কাহিল হয়েছে পড়েছে নদ-নদী তীরবর্তী চর ও দ্বীপ চরের মানুষগুলো। শীত ও কনকনে ঠান্ডা কাজে যেতে না পারায় কষ্টে পড়েছে শ্রমজীবিরা। অপর দিকে স্থানীয় হাসপাতালগুলোতে বেড়েছে ঠান্ডা জনিত রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা।

সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়নের পোড়ার চরের জহুরুল ইসলাম বলেন, আমাদের চরে কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা। ঘর থেকে বাহির হওয়া যাচ্ছে না। কারণ নদীর পাড়ে সমসময় বাতাস থাকে। বাতাসের কারণে ঠান্ডা বেশি।

সদরের যাত্রাপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল গফুর বলেন, আমার ইউনিয়নটি নদী বেষ্টিত। এখানে অনেক বেশি ঠান্ডা অনুভূত হয়। নির্বাচনের আগে সরকারি ভাবে মাদরাসার বাচ্চাদের জন্য ৪শ কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। গতকাল মাত্র ৮০টি কম্বল বিভিন্ন এলাকায় বিতরণ করা হয়। এ অবস্থায় সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন এগিয়ে আসলে আমার এখানকার চরের মানুষ উপকৃত হতো।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, তাপমাত্রা আরও দুই একদিন এমন থাকবে। পরে একটু উন্নতি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়াও এ মাসে আরও একটি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে।

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ মুশফিকুল আলম হালিম জানান, সদর উপজেলায় শীত নিবারনে ৪ হাজার কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। এই মুহূর্তে শীতবস্ত্র মজুদ নেই। বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে। পেলে বিতরণ করা হবে।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies