1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
ইভ্যালির শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা - Uttarkon
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া উপজেলা নির্বাচনকে প্রভাবমুক্ত রাখাই আমার লক্ষ্য : প্রধানমন্ত্রী মেহনতি মানুষের ভাগ্যোন্নয়নই আ’লীগের মূল লক্ষ্য : কাদের বিএনপি নেতারা হতাশ নয় : কাদেরকে রিজভী এলপিজির দাম আবারো কমলো মাছের বরফে তৈরি শরবতে প্রাণ জুড়াচ্ছেন নগরবাসী রাজশাহীর তানোরে হিমাগারে রাখা ভারতীয় আলুতে পচন ও গাছ স্থানীয় চাষিরা দিশেহারা আগামী আমন মৌসুম থেকে পালিশ (ছাটাই) বিহীন চাল বাজারজাত করতে মিলারদের উদ্বুদ্ধ করা হচ্ছে : খাদ্যমন্ত্রী তাপদাহে ক্লান্ত শ্রমজীবি ও পথচারীদের মাঝে সাংবাদিক ইউনিয়ন বগুড়া’র শরবত বিতরণ বিএনপির চেয়ারপার্সনের উপদেষ্ঠা ব্যারিস্টার এ জে মোহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে সাবেক এমপি লালুর শোক

ইভ্যালির শামীমার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

  • সম্পাদনার সময় : বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০২২
  • ৬৬ বার প্রদশিত হয়েছে

গ্রাহকের সাথে প্রতারণার অভিযোগে করা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেছেন আদালত। ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল ১৯ অক্টোবর এ আদেশ দিলেও বিষয়টি বুধবার (২৬ অক্টোবর) নিশ্চিত করেছেন ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী শামীম আল মামুন। তিনি বলেন, ১৯ অক্টোবর মামলার অভিযোগপত্র গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। এদিন শামীমা আদালতে উপস্থিত না হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে সময়ের আবেদন করেন। আদালত আবেদন নামঞ্জুর করে তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন। ২২ জানুয়ারি মামলার অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য দিন ধার্য করা হয়েছে বলে জানান ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী।

ডিজিটাল মাধ্যমে প্রতারণা করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০২১ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর আলমগীর হোসেন নামে এক গ্রাহক ইভ্যালির রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, বাদি ২০২০ সালের শুরুর দিকে ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ইভ্যালি সম্পর্কে জানতে পারেন। সেখানে কম দামে ইলেক্ট্রনিকস পণ্যসহ বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের অফার করা হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে বাজারদরের থেকে প্রায় অর্ধেক দামে বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দেয়া হয়।

পরবর্তীতে ইভ্যালি অ্যাপের মাধ্যমে দুটি মোবাইল নম্বর দিয়ে দুটি অ্যাকাউন্ট খুলেন বাদি। তিনি নিজের আইডি দিয়ে আনুমানিক পাঁচ লাখ টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। বন্ধুর নামে আরেকটি আইডি খুলে ২৩ লাখ টাকার বিভিন্ন পণ্য অর্ডার করেন। এই দুই আইডি দিয়ে মোট ২৮ লাখ টাকার অর্ডার করেন বাদি।

এই টাকা পরে মোবাইল ব্যাংকিং সেবা বিকাশ, নগদ ও বিভিন্ন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে দেয়া হয়।

এজাহারে আরো বলা হয়, অর্ডার করা পণ্যগুলো নির্ধারিত ৪৫ কার্যদিবসের মধ্যে দেয়ার কথা ছিল ইভ্যালির।

কিন্তু সাত মাস পেরিয়ে গেলেও পণ্যগুলো বুঝে পাননি মামলার বাদি।

এ বিষয়ে ইভ্যালি কর্তৃপক্ষের সাথে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তারা পণ্য ডেলিভারি দেয়ার আশ্বাস দিয়ে কালক্ষেপণ করে।

আজও মামলার বাদি আলমগীর হোসেন তার ২৮ লাখ টাকার বেশি অর্ডার করা পণ্য বুঝে পাননি বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।

এরপর এ মামলার তদন্ত শেষে চলতি বছরের (২০২২ সাল) ১৬ সেপ্টেম্বর রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন সিআইডি পুলিশের উপ-পরিদর্শক প্রদীপ কুমার।

বর্তমানে রাসেল কারাগারে রয়েছেন। আর তার স্ত্রী শামীমা নাসরিন ৬ এপ্রিল জামিনে মুক্তি পেয়ে কারাগার থেকে বের হন।

এবার তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করলেন সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies