1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
ই-কমার্স কেলেঙ্কারি: সরকারের ব্যর্থতা চ্যালেঞ্জ করে রিট - Uttarkon
শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
জেহাদের আত্মত্যাগের প্রেরণায় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে হবে : তারেক রহমান বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি কমবে, পূর্বাভাস বিশ্বব্যাংকের আমরা ফ্যাসিবাদের পতন ঘটিয়েছি, গণতন্ত্র এখনো পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে পারিনি : নজরুল ইসলাম পলাতক ও ফ্যাসিস্ট হাসিনাকে দেশে এনে বিচার করতে হবে : মাহমুদুর রহমান বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে শহীদ জেহাদ এক চিরস্মরণীয় নাম : মির্জা ফখরুল অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাকে প্রটেকশন দিচ্ছে : প্রশ্ন রিজভীর বগুড়ায় নির্বিঘ্নে শারদ উৎসব উদযাপিত হচ্ছে- পৌর প্রশাসক মাসুম আলী রায়গঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের দায়ে ৬ জনের কারাদন্ড ধুনটে পূজা মন্ডপে ছাত্রদলের হেল্প-ডেস্ক মনিটরিং কমিটি গঠন গাবতলীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে দুই বোনের মৃত্যু

ই-কমার্স কেলেঙ্কারি: সরকারের ব্যর্থতা চ্যালেঞ্জ করে রিট

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৭২ বার প্রদশিত হয়েছে

ঢাকা : ই-কমার্স কেলেঙ্কারি নজরদারি ও প্রতিরোধে এবং ভুক্তভোগী গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষায় সরকারের ব্যর্থতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ই-অরেঞ্জের ৩৩ জন ভুক্তভোগী গ্রাহকের পক্ষে অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির রিট আবেদনটি দায়ের করেন।

শনিবার আইনজীবী শিশির মনির বলেন, রোববার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে রিট আবেদনটি শুনানির জন্য কার্যতালিকায় রয়েছে।

রিটে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, সচিব, অর্থ মন্ত্রণালয়, সচিব, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর, বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট প্রধান, সেন্ট্রাল ডিজিটাল কমার্স সেলের প্রধান, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ প্রতিযোগিতা কমিশন চেয়ারম্যান, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর মহাপরিচালক, ই-অরেঞ্জ শপের ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ মোট ১৬ জনকে বিবাদী করা হয়েছে।

আইনজীবী জানান, রিটে আবেদনকারী ৩৩ জন ভুক্তভোগী গ্রাহকের ১৬ কোটি টাকা মূল্যের ভাউচার এবং বিভিন্ন দ্রব্যের ক্রয়াদেশ সংযুক্ত করা হয়েছে। তারা নির্দিষ্ট সময়ের পরেও তাদের ক্রয়কৃত পণ্য বা তাদের টাকা বুঝে পাননি। আবেদনে বাংলাদেশ ই-কমার্সের সূচনা ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে তুলে ধরা হয়।

বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের কেলেঙ্কারি সম্পর্কিত বিভিন্ন পত্রিকার প্রতিবেদনও আবেদনের সঙ্গে সংযুক্তি হিসেবে দেওয়া হয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বাংলাদেশে বিদ্যমান ১০০০ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের একটি তালিকাও যুক্ত করা হয়।

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯, প্রতিযোগিতা আইন-২০১২, জাতীয় ডিজিটাল কমার্স নীতিমালা-২০১৮, ডিজিটাল কমার্স পরিচালনা নির্দেশিকা-২০২১ এবং গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩১ ও ৪২ এর আলোকে এবং বিভিন্ন মামলার নজির উল্লেখ করে ই-কমার্স কেলেঙ্কারি নজরদারি ও প্রতিরোধে এবং ভুক্তভোগী গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষায় বিবাদীদের ব্যর্থতা তুলে ধরা হয়েছে রিটে।

রিট আবেদনে আদালতের কাছে ই-কমার্স কেলেঙ্কারি নজরদারি ও প্রতিরোধে এবং ভুক্তভোগী গ্রাহকদের স্বার্থ রক্ষায় বিবাদীদের ব্যর্থতা অবৈধ ঘোষণা; ভুক্তভোগী গ্রাহকদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ; গ্রাহক ও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান উভয়ের স্বার্থ সংরক্ষণ ও সুষ্ঠু পরিচালনার নিমিত্তে সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব দেওয়ার জন্য অর্থনীতিবিদ, তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, ব্যবসায়ী ও স্বার্থ-সংশ্লিষ্টদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন।ই-অরেঞ্জ সহ অন্যান্য অরক্ষিত ও ঝুঁকিপূর্ণ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানসমূহে রিসিভার নিয়োগ, অরক্ষিত ও ঝুঁকিপূর্ণ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানসমূহের দায়িত্বশীল ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা প্রদান। অরক্ষিত ও ঝুঁঝুঁকিপূর্ণ ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানসমূহ কর্তৃক মানি লন্ডারিইং হয়েছে কিনা তা তদন্ত করতে বলা হয়েছে রিটে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies