ঢাকা : নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের দাবিতে করণীয় নির্ধারণে পাঁচ বিভাগের নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।
বুধবার বিকেল ৪টা থেকে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়। দ্বিতীয় দফার দ্বিতীয় দিনে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে চট্টগ্রাম বিভাগের ৩৭ জন, কুমিল্লা বিভাগের ২৩ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১৮ জন, সিলেট বিভাগের ১৪ জন, রংপুর বিভাগের ১৭ জন নির্বাহী সদস্য ছাড়াও জেলার ২০ জন নেতাসহ ১২৯ জনকে উপস্থিত থাকার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।
সভায় উপস্থিত রয়েছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, বেগম সেলিমা রহমান, বিএনপি’র সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, নির্বাহী কমিটির সদস্য আবদুল খালেক, রফিক শিকদার, মঞ্জুরুল আহসান, জাহাঙ্গীর আলম, মমিনুল হক, এস এম কামাল উদ্দিন চৌধুরী, মোস্তফা খান সফরী, মাহবুব ইসলাম মাহবুব কাজী রফিক, শেখ মো. শামীম, খন্দকার মারুফ হোসেন, একরামুল হক বিপ্লব, সাবরা, আলাউদ্দিন হেনা, জিয়াউদ্দিন, সালাউদ্দিন ভূইয়া শিশির, জিল্লুর রহমান, সিরাজুল হক, রশিদুজ্জামান মিল্লাত, সুলতান মাহমুদ বাবু, মাহমুদুল হক রুবেল, ইকবাল হোসেন, রফিককুল ইসলাম ইলালী, লায়লা বেগম, শামসুজ্জামান মেহেদী, আরিফা জেসমিন, রাবেয়া আলী, ডাক্তার আনোয়ার হোসেন, মোতাহার হোসেন তালুকদার, মোঃ ইকবাল, মিজানুর রহমান চৌধুরী, আরিফুল হক চৌধুরী, শাহরিয়ার হোসেন চৌধুরী, আবু কাহেরে শামীম, শাহ মোস্তফা, মজিবুর রহমান, হাসনা আক্তার সানু, গোলাম হায়দার, কাজী মফিজুর রহমান, ফোরকান ই আলম, সাচিং প্রু জেরী, মামুনুর রশিদ মামুন, হুমমাম কাদের, ডাক্তার মাজহারুল ইসলাম, সুশীল বড়ুয়া, মশিউর রহমান, ডা. শাহাদাত হোসেন, আবু সুফিয়ান, ন্যামাসিং মাহফুজল্লাহ ফরিদ, জেড এন মর্তূজা চৌধুরী তুলা, এ জেড এম রেজওয়ানুক হক, আখতারুজ্জামান মিয়া, বিলকিস ইসলাম, সাইফুর রহমান রানা, আমিনুল ইসলাম, মীর্জা ফয়সাল, ফরহাদ হোসেন আজাদ, হাসান রাজিব প্রধান, মো. শামসুজ্জামান সাবু, গফুর সরকার প্রমূখ।
গত মঙ্গলবার থেকে বিএনপির দ্বিতীয় দফার ধারাবাহিক বৈঠক শুরু হয়েছে। এর আগে প্রথম দফায় গত মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের ধারাবাহিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। তিন দিনের ধারাবাহিক বৈঠকে মোট ২৮৬ জন নেতা উপস্থিত ছিলেন যাদের মধ্যে ১১৮ জন নেতা বক্তব্য রাখেন। এসব বৈঠকে বিএনপির সিনিয়র, মধ্যম ও তরুণ নেতাদের সবাই বলেছেন, আন্দোলন ছাড়া তাদের সামনে কোনো বিকল্প নেই।