শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার শেরপুরে উপজেলা বিএনপি ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের উদ্যোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির ৪৩তম প্রতিষ্ঠা বাষির্কী পালন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১লা সেপ্টেম্বর বুধবার সকাল সাড়ে ৭ টায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে কর্মসুচি পালনের উদ্বোধন করেন নেতৃবৃন্দ। এর পর সকাল সাড়ে ১০টায় উপজেলা বিএনপির আহবায়ক আলহাজ্ব শফিকুল আলম তোতার সভাপতিত্বে বিএনপির কার্যালয়ে সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বাবলু, সাবেক সদস্য সচিব পিয়ার হোসেন পিয়ার, শেরপুর পৌরসভার সাবেক মেয়র স্বাধীন কুমার কুন্ডু, শহর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কাউন্সিলর ফিরোজ আহম্মদ জুয়েল, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিন্টু, উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নাসরিন আক্তার পুঁটি, বিএনপি নেতা মজনুর রহমান মজনু, উপজেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আশরাফুদ্দৌলা মামুন, কৃষকদলের আহবায়ক আবু সাঈদ, সদস্য সচিব নুরুল ইসলাম নুর, শাহ্ বন্দেগি ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক আব্দুল হাই সিদ্দিকী হেলাল, যুবদল নেতা শফিকুল ইসলাম শফিক, সিমাবাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আফতাব হোসেন তালুকদার, যুবদল নেতা আবু রায়হান, সবায়দুল ইসলাম, শেরপুর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর জাহিদুর রহমান টুলু, মির্জাপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মহসিন আলী, জাহিদুল ইসলাম, দুলাল, ভবানীপুর ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক মুকুল, সুঘাট ইউনয়ন বিএনপির আহবায়ক লুৎফর রহমান, সিমাবাড়ি ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক বেলাল, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা শাহ মোহাম্মদ কাওছার আলী কলিন্স, ছাত্র নেতা আপেল মাহমুদ, সাদ্দাম, ফজলে রাব্বি, শাওনসহ বিভিন্ন ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ।
সংক্ষিপ্ত আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন আওয়ামীলীগ সরকার বিএনপিকে ভয় পায় বলে জিয়া পরিবারকে নিয়ে একের পর এক ষড়যন্ত্র করছে। সেই ধারাবাহিকতায় শহীদ জিয়ার কবর নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। শেখ হাসিনা সরকার পাগল হয়ে গেছে যারফলে কবর নিয়ে এমন ঘৃন্য ষড়যন্ত্র করছে, যার পরিনাম আওয়ামী লীগের জন্য হবে অত্যন্ত ভয়াবহ। শহীদ জিয়ার কবর নিয়ে কোন ষড়যন্ত্র করা হলে তার পরিণতি হবে সরকারের জন্য পতণের অন্যতম কারণ। বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি, ভোটারবিহীন শেখ হাসিনা সরকারের পতন নিগি করতে, দেশনায়ক তাকে রহমান কে দেশে ফিরিয়ে আনতে সকল ভেদাভেদ ভুলে নেতাকর্মীদের এক হয়ে কাজ করতে হবে।
আলোচনা সভা শেষে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান ও তার পরিবারের নিহত সদস্য ও নেতাকর্মীদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া ও মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়।