1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
কুড়িগ্রামে প্রবাসীদের টাকায় নির্মাণ হলো ভাসমান বাঁশের সাঁকো - Uttarkon
বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০২:৪৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সকল দল-মতের মানুষকে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ার আহ্বান মির্জা ফখরুলের শ্রমিকদের মজুরি থেকে বঞ্চিত করলে ছাড় দেয়া হবে না : প্রধানমন্ত্রী চুয়াডাঙ্গায় আজ ৪২ দশমিক ৮ ডিগ্রি তাপমাত্রার রেকর্ড বৃহস্পতিবার স্কুল-কলেজ খোলা না বন্ধ, সিদ্ধান্ত জানায়নি শিক্ষা মন্ত্রণালয় দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে আকস্মিক বন্যার সতর্কতা জারি রোটারী ক্লাব অব বগুড়ার উদ্যোগে ধুনটে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প আয়োজন বঙ্গবন্ধু বৈষম্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন সর্বদা-খাদ্যমন্ত্রী অস্ট্রেলিয়ায় কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং ব্যাচে জাহিন ফারহান আলী স্নাতক ডিগ্রি প্রাপ্ত হন স্বর্ণের দাম ভরিতে কমলো ১১৫৫ টাকা বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরো দুর্বল হচ্ছে : কাদের

কুড়িগ্রামে প্রবাসীদের টাকায় নির্মাণ হলো ভাসমান বাঁশের সাঁকো

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৫৫ বার প্রদশিত হয়েছে

কুড়িগ্রাম :  কুড়িগ্রামে ধরলার চর নামা জয়কুমর ও সারডোবের দুই হাজার মানুষের ভোগান্তি দূর করতে নামা জয়কুমর গ্রামের খালে ড্রাম ও বাঁশ দিয়ে তৈরী একটি ভাসমান সাঁকো স্থাপন করেছে গ্রামবাসী। প্রবাসীদের আর্থিক সহায়তা ছাড়াও গ্রামবাসী বাঁশ ও শ্রম দিয়ে ৫দিনেই তৈরী করে ৫০ ফুট দীর্ঘ সাঁকোটি। রবিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিকালে সাঁকোটি উদ্বোধন করেন সাংবাদিক ও লেখক আব্দুল খালেক ফারুক। জানা গেছে, ধরলা নদী তীরবর্তী নামা জয়কুমার ও সারডোব গ্রামের গ্রামের ৪ শতাধিক পরিবার একটি সেতুর অভাবে যাতায়াতের ভোগান্তিতে পড়েন বছরের প্রায় ৬ মাস। চর থেকে একতা বাজার হয়ে মূল ভূখন্ডে আসতে একটি খাল পার হতে হয়। মে মাসে যখন বৃষ্টি হয় তখন খালে পানি ওঠে। আস্তে আস্তে নদীর পানি বাড়লে এই খাল দিয়ে প্রবাহিত হয় বন্যার পানি। অক্টোবর পর্যন্ত পানি থাকে খালে। ফলে খালের উপর চলাচলকারী জনগন পড়েন ভোগান্তিতে। ছোট খাল বলে নৌকা বা খেয়ার ব্যবস্থাও নেই। তাই গ্রামবাসীরা কয়েকটি বাঁশ সংগ্রহ করে সাঁকো তৈরী করে যোগাযোগ ব্যবস্থা চালু রেখেছিলেন।

কিন্তু এই সাঁকো দিয়ে নারী ও শিশুরা পার হতে গিয়ে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হন। জরুরি রোগী পরিবহন ও পণ্য পারাপারে অচলাবস্থা সৃষ্টি হয়। এই অবস্থা নিরসনে নামা জয়কুমর গ্রামের মানুষ অনেক দিন ধরে একটি কংক্রিট বা কাঠের ব্রিজের দাবী জানালেও কর্তৃপক্ষ সায় দেয়নি। এ অবস্থায় প্রবাসীদের সহায়তায় ড্রাম দিয়ে তৈরী ভাসমান সাঁকো চালু হবার পর গ্রামবাসী আছেন স্বস্তিতে। নামা জয়কুমর গ্রামের বাসিন্দা ইনসাফুল মিয়া জানান, লোকজন পারাপার ছাড়াও চরে উৎপাদিত ধান, ভুট্রা, পাট, আলুসহ ফসল ও অন্যান্য পণ্য পার করতে এখন আর কোন সমস্যা হবে না।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies