1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নন্দীগ্রামে দূর্বৃত্তদের দেওয়া আগাছানাশকে পুড়লো কৃষকের স্বপ্ন বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন-সাবেক এমপি লালু কুড়িগ্রাম-১ আসনে ড্যাবের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ইউনুছকে মনোনয়ন না দেয়ায় সমর্থকদের বিক্ষোভ মিছিল ভারতের দাদাগিরি বন্ধে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চায় বিএনপি: মির্জা ফখরুল নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ১ লাখ সদস্য মাঠে থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যারা রাসুলুল্লাহ (সা.) এর পক্ষে নয়, তারা মুসলমান হতে পারে না: সালাহউদ্দিন আহমদ বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামী’র পাশে তারেক রহমান রাজশাহীতে বিচারকের ছেলে হত্যা: আসামি লিমনের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর জমি নিয়ে বিরোধে আটঘরিয়ায় ফুফু খুন: অভিযুক্ত ভাতিজা গ্রেপ্তার

সবজির বাজারে আগুন, স্বস্তি নেই মাছ-মুরগিতেও

  • সম্পাদনার সময় : শুক্রবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ৭৬ বার প্রদশিত হয়েছে

বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বাড়তি। বর্তমানে আলু ও কাঁচা পেঁপে ছাড়া বাজারে হাতেগোনা কয়েকটি সবজির দামই ১০০ টাকার নিচে। সেই সঙ্গে মাছ-মুরগিতেও নেই স্বস্তি। বেগুন, সিম, বরবটি থেকে শুরু করে টমেটো; সবই স্বল্প আয়ের মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে। কয়েদিন ধরে বলা হচ্ছিল, বৃষ্টি ও বন্যার কারণে বাড়ছে দাম। কিন্তু কয়েকদিন টানা বৃষ্টি নেই। তারপরও কমছে না সবজির দামের উত্তাপ। আজ শুক্রবার (৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর বেশ কিছু বাজারে খোঁজ নিয়ে এমন তথ্য পাওয়া গেছে। জান যায়, এককেজি গোল বেগুনের জন্য এখন গুণতে হচ্ছে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা। আর লম্বা বেগুন কিনতে লাগছে ১০০ টাকা। ক্রেতার অন্যতম বেশি চাহিদার সবজি ঝিঙা। এই সবজির কেজি এখন ৮০ থেকে ১০০ টাকা। বাজারে লাউ, বরবটির দামও আকাশ চুম্বি। ৮০ টাকায় মিলছে একেকটি লাউ। আর বরবটির কেজি ১০০। টমেটোর গায়ে হাত দেয়া কঠিন। কেজিপ্রতি ভারতীয় টমেটোর মূল্য ১৫০ টাকা। উস্তার কেজি ১০০ আর সিম কিনতে লাগছে ১৮০ টাকা। কাঁচামরিচের দাম এখনো অসহণীয়। এককেজির দাম ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। ভারত থেকে আসছে পেঁয়াজ। কিন্তু দামে তার কোন প্রভাব নেই। মিশ্রজাতের দেশি পেঁয়াজের কেজি এখনো ৮০ টাকা। মাছের দামও অস্বস্তিকর। চাষের মাছের দাম কিছুটা কম হলেও দেশি নদীর মাছের গায়ে হাত দেওয়া যাচ্ছে না। চাষের চিংড়ির কেজি ১ হাজার টাকার বেশি। দেশি বোয়াল কিনতেও লাগছে হাজার টাকা। টেংড়া ৬০০ থেকে ৯০০ আর কাজলী মাছের জন্য গুণতে হচ্ছে ১০০০ টাকা। চাষের কই ও পাবদার কেজি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। ভরা মৌসুমেও ইলিশ মাছের দাম আগের মতোই চড়া। বলা হচ্ছে সরবরাহ কমের প্রভাব পড়েছে বাজারে। এককেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২৫০০ টাকায়। পাঙাসও বিক্রি হচ্ছে ২০০ টাকা কেজিতে। বিক্রেতারা বলছেন, ইলিশ মাছের দাম বৃদ্ধির কারণে অন্যান্য মাছের দামে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। অন্যদিকে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ১৭৫ টাকায়। কক মুরগি ৩১০, মোরগ ৩৩০। লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকায়। এছাড়া সোনালি মুরগি কিনতে কেজিপ্রতি খরচ করতে হচ্ছে ২৮০ থেকে ৩০০ টাকা। ডিম বিক্রি হচ্ছে ডজনপ্রতি ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত। ভোক্তা দিয়ে কাজ করা সংগঠন কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এসএম নাজের হোসাইন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আসলে ভোক্তারা নানাভাবে ঠকছেন। নিয়ন্ত্রণ সংস্থাগুলো তাদের দায়িত্ব পালনের ব্যর্থতার পরিচয় দিচ্ছে। মূলত সিন্ডিকেট বলতে কিছু নেই। বেপারী ফরিয়াদের খপ্পরে পড়ে কিছু কিছু পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যায়। নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাগুলোকে আরও কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ রইল।’

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright © 2025 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies