1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
পাবনায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস - Uttarkon
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা : যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়– মজিবর রহমান মজনু আদমদীঘিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ঘোড়া মার্কার প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সেই নারীর গলায় গুলির অস্তিত্ব পেয়েছে চিকিৎসকেরা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী নন্দীগ্রামে ট্রাক বোঝাই ধান চুরি মামলার মূলহোতাসহ গ্রেফতার-৩, ট্রাক জব্দ সারিয়াকান্দিতে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রচন্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে মহাদেবপুরে তৈরি হাত পাখার মহাদেবপুরে সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের মানববন্ধন দুবাইয়ে বাংলাদেশীদের শত শত বাড়ি হলো কিভাবে

পাবনায় মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ১ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৬ বার প্রদশিত হয়েছে

পাবনা প্রতিনিধি: মাঝারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে পাবনায়। প্রচন্ড রোদ আর ভ্যাপসা গরমে অসহ্য হয়ে উঠেছে জনজীবন। সকাল থেকেই রোদের তাপে বাইরে বের হওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে। রোযার কারণে দুর্ভোগ বেড়েছে কয়েকগুণ। ঈশ্বরদী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক নাজমুল হক জানান, সোমবার (০১ এপ্রিল) দুপুরে উত্তরের এই জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা এ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। সকালের দিকে তাপমাত্রা ছিল ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তিনি জানান, গতকাল রোববার (৩১ মার্চ) ছিল ৩৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একদিনের ব্যবধানে তাপমাত্রা বেড়েছে ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এতে মাঝাারি তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে পাবনার ওপর দিয়ে। দুপুরে প্রচন্ড রোদের তাপে বাইরে চলাচল বা দাঁড়ানো যাচ্ছেনা। মনে হয় আগুন ঢেলে পড়ছে। আর এই কারণে সড়কে মানুষের সাথে সাথে যানবাহন চলাচলও কমে গেছে।

তীব্র গরমে রোজাদারদের প্রাণও ওষ্ঠাগত। প্রখর রোদের ঘাম ঝরানো তাপমাত্রার কারণে শ্রমজীবী ও নিম্ন আয়ের মানুষজন পড়েছেন চরম বিপাকে। বিশেষ করে তীব্র রোদের কারণে দিনমজুর, রিকশাচালক, ঠেলা ও ভ্যানচালকরা ঠিকমতো কাজ করতে পারছেন না।

আবার অনেকেই জীবন জীবিকার তাগিদে প্রচণ্ড তাপদাহ উপেক্ষা করেই বাধ্য হয়ে কাজে বের হয়েছেন। তীব্র গরমে বয়স্ক, শিশুরা পড়েছে সব থেকে বেশি ভোগান্তিতে।

জরুরি কাজ না থাকলে মানুষজন তেমন বাইরে বের হচ্ছেন না। এর প্রভাব পড়েছে আসন্ন পয়লা বৈশাখ ও ঈদের কেনাকাটায়। বিপণী বিতানগুলোতে দিনের বেলায় লোক সমাগম কমে গেছে। সন্ধ্যার পর ভীড় বাড়ছে।

পাবনা শহরের ঘোড়া স্ট্যান্ডে ভ্যান নিয়ে বসেছিলেন মহির উদ্দিন। বলেন, এত রোদের তাপ যে ক কবো ব্যাটা। একটুক সময়ও রোদে দাঁড়াবের পারতিছি না। ভাড়াও মারবের পারতিছি না। বসে থাকতিছি।

কেনাকাটা করতে বের হয়েছে মধ্য বয়সী আব্দুস সালাম। নিউ মার্কেটের সামনে কথা হয় তার সাথে। তিনি বলেন, আজ সকাল থেকে খুব রোদের তাপ। তাই ছাতা নিয়ে বের হইছি। এরকম রোদের তাপ এর আগে বুঝতে পারিনি। রোযা থেকে চলাচল খুব কষ্ট হয়ে গ্যাছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies