1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
ঠান্ডা কুয়াশায় কাবু কুড়িগ্রামের মানুষ, ৬ দিন দেখা নেই সূর্যের - Uttarkon
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১০:২৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা : যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়– মজিবর রহমান মজনু আদমদীঘিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ঘোড়া মার্কার প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সেই নারীর গলায় গুলির অস্তিত্ব পেয়েছে চিকিৎসকেরা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী নন্দীগ্রামে ট্রাক বোঝাই ধান চুরি মামলার মূলহোতাসহ গ্রেফতার-৩, ট্রাক জব্দ সারিয়াকান্দিতে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রচন্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে মহাদেবপুরে তৈরি হাত পাখার মহাদেবপুরে সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের মানববন্ধন দুবাইয়ে বাংলাদেশীদের শত শত বাড়ি হলো কিভাবে

ঠান্ডা কুয়াশায় কাবু কুড়িগ্রামের মানুষ, ৬ দিন দেখা নেই সূর্যের

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৪৫ বার প্রদশিত হয়েছে

কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামে কনকনে ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা জনপদ। ব্যাহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তীব্র ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো। কনকনে ঠান্ডায় সময় মত কাজে বের হতে পারছেন না তারা। বৃষ্টির ফোটার মত পড়ছে কুয়াশা। এই ঠান্ডায় অনেক কষ্টে পড়েছে সকালে স্কুল, কলেজ ও কোচিং সেন্টারে যাওয়া ছাত্র ছাত্রীরাও।সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঠান্ডায় সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত ১৬টি নদ নদী তীরবর্তী ৪ শতাধিক চর ও দ্বীপ চরের মানুষগুলো। কনকনে ঠান্ডায় শীত নিবারনের জন্য তারা খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছেন। এছাড়াও কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন অনেক কৃষকেরা।

এদিকে শীতের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ- শ্বাসকষ্ট,ডায়রিয়া,নিউমোনিয়া ও সর্দি কাশি।

গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে ৪০৫ জন। এদের অধিকাংশই শিশু। বর্তমানে হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ১২ শর্য্যার বিপরীতে ভর্তি আছে ৬৪ জন শিশু।

সারাদিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় সুর্যের আলো ছড়াতে না পারায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৬ দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের।

এ অবস্থায় দিনের ও রাতের তাপমাত্রা কাছাকাছি চলে আসায় দিনভর ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম পৌর শহরের রিকশা চালক তাজুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা। মানুষ বাড়ি থেকে বাহির হচ্ছে না। শহরে লোকজনও অনেক কম, রিকশার যাত্রীও হচ্ছে না। শীতের কারণে আমরাও বিপদে পড়ছি।

আর্দশ পৌর বাজারের ব্যবসায়ী কাশেম আলী বলেন, আজ ৭-৮ দিন থেকে ঠান্ডার মাত্রা বৃদ্ধি হওয়ার কারণে বাজারে লোকসমাগম অনেক কমে গেছে। আমাদের বিক্রিও অনেক কমে গেছে। খুব একটা প্রয়োজন ছাড়া তো মানুষ বাড়ি থেকে বাহির হচ্ছে না।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, তাপমাত্রা আরও কয়েক দিন এমন থাকবে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে এ মাসে আরও একটি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies