1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
ঠান্ডা কুয়াশায় কাবু কুড়িগ্রামের মানুষ, ৬ দিন দেখা নেই সূর্যের - Uttarkon
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৭:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গাবতলীর সুখানপুকুরে বিএনপি’র লিফলেট বিতরণ মে মাসে দেশে বৃষ্টির সর্বকালের রেকর্ড ভাঙবে! ‘শুক্রবার ক্লাস নেয়ার বিষয়টি ভুল করে ফেসবুকে পোস্ট হয়েছিল’ জনগণের পাশে দাঁড়ানোর কারণেই আস্থা অর্জন করেছে সেনাবাহিনী : প্রধানমন্ত্রী গণতন্ত্র রক্ষায় নতুন করে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে হবে : মঈন খান মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা আ’লীগের নীতিগত সিদ্ধান্ত : কাদের ভোট বর্জনে আহ্বান জানিয়ে বালিয়াদীঘিতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ ভোট বর্জনের আহ্বান জানিয়ে গাবতলীতে স্বেচ্ছাসেবক দলের লিফলেট বিতরণ নতুন উদ্যোগ রাজশাহী ওয়াসার, আত্মঘাতী বলছে সুশীল সমাজ রাবি ক্যাম্পাসে চলছে অপরিপক্ক ফল পাড়ার হিড়িক

ঠান্ডা কুয়াশায় কাবু কুড়িগ্রামের মানুষ, ৬ দিন দেখা নেই সূর্যের

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৪০ বার প্রদশিত হয়েছে

কুড়িগ্রাম: কুড়িগ্রামে কনকনে ঠান্ডা ও ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা জনপদ। ব্যাহত হয়ে পড়েছে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা। তীব্র ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি বিপাকে পড়েছে শ্রমজীবী ও খেটে খাওয়া মানুষগুলো। কনকনে ঠান্ডায় সময় মত কাজে বের হতে পারছেন না তারা। বৃষ্টির ফোটার মত পড়ছে কুয়াশা। এই ঠান্ডায় অনেক কষ্টে পড়েছে সকালে স্কুল, কলেজ ও কোচিং সেন্টারে যাওয়া ছাত্র ছাত্রীরাও।সোমবার (১৫ জানুয়ারি) সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

ঠান্ডায় সবচেয়ে বিপাকে পড়েছে জেলার উপর দিয়ে প্রবাহিত ১৬টি নদ নদী তীরবর্তী ৪ শতাধিক চর ও দ্বীপ চরের মানুষগুলো। কনকনে ঠান্ডায় শীত নিবারনের জন্য তারা খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছেন। এছাড়াও কনকনে ঠান্ডা উপেক্ষা করে মাঠে কাজ করছেন অনেক কৃষকেরা।

এদিকে শীতের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঠান্ডাজনিত রোগ- শ্বাসকষ্ট,ডায়রিয়া,নিউমোনিয়া ও সর্দি কাশি।

গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছে ৪০৫ জন। এদের অধিকাংশই শিশু। বর্তমানে হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডের ১২ শর্য্যার বিপরীতে ভর্তি আছে ৬৪ জন শিশু।

সারাদিন আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকায় সুর্যের আলো ছড়াতে না পারায় শীতের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৬ দিন ধরে দেখা মিলছে না সূর্যের।

এ অবস্থায় দিনের ও রাতের তাপমাত্রা কাছাকাছি চলে আসায় দিনভর ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে।

কুড়িগ্রাম পৌর শহরের রিকশা চালক তাজুল ইসলাম বলেন, কয়েকদিন থেকে খুব ঠান্ডা। মানুষ বাড়ি থেকে বাহির হচ্ছে না। শহরে লোকজনও অনেক কম, রিকশার যাত্রীও হচ্ছে না। শীতের কারণে আমরাও বিপদে পড়ছি।

আর্দশ পৌর বাজারের ব্যবসায়ী কাশেম আলী বলেন, আজ ৭-৮ দিন থেকে ঠান্ডার মাত্রা বৃদ্ধি হওয়ার কারণে বাজারে লোকসমাগম অনেক কমে গেছে। আমাদের বিক্রিও অনেক কমে গেছে। খুব একটা প্রয়োজন ছাড়া তো মানুষ বাড়ি থেকে বাহির হচ্ছে না।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, তাপমাত্রা আরও কয়েক দিন এমন থাকবে। বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত তাপমাত্রা বৃদ্ধি হওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে এ মাসে আরও একটি শৈত্যপ্রবাহ এ জেলার উপর দিয়ে বয়ে যেতে পারে

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies