1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
রিজার্ভ আবার ৩০ বিলিয়নের নিচে - Uttarkon
শনিবার, ০৩ জুন ২০২৩, ০৫:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
এটা সাধারণ মানুষকে নিঃস্ব করার বাজেট : মির্জা ফখরুল আ.লীগের সামনে দুটো পথ— পতন আর পলায়ন: মির্জা আব্বাস জিডিপি-মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা বাস্তবসম্মত নয় : সিপিডি পুরো বাজেটই গরিবের জন্য উপহার : অর্থমন্ত্রী জনগণের রক্ত শুষে নিচ্ছে সরকার : রিজভী শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদৎবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গাবতলীতে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও এসি বিতরন করলেন সাবেক এমপি লালু আদমদীঘিতে শহীদ জিয়ার শাহাদত বার্ষিকী উপলক্ষে মহিলা দলের আলোচনা সভা ও খাবার বিতরন দুপচাঁচিয়ায় গেমস ও এনিমেশন তৈরি বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত বাজেটের প্রভাব প্রভাব রাজশাহীর মাছ ও সবজির বাজারে নৌকার পোস্টারে ছেয়েছে রাজশাহী নগরী

রিজার্ভ আবার ৩০ বিলিয়নের নিচে

  • সম্পাদনার সময় : বৃহস্পতিবার, ২৫ মে, ২০২৩
  • ৫৫ বার প্রদশিত হয়েছে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ আবার ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার দিনের শুরুতে রিজার্ভ দাঁড়ায় ২৯ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার। এর আগে দীর্ঘ ৭ বছর পর গত ৮ মে রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামে। তবে দু’দিনের মাথায় আবার ৩০ বিলিয়নের ঘর অতিক্রম করে। গত ১০ মে বাজেট সহায়তা হিসেবে বিশ্বব্যাংকের দেওয়া ঋণের ৫০ কোটি ৭০ লাখ ডলার যোগ হওয়ায় দ্রুত তা বেড়েছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের ২৫ মে রিজার্ভ ছিল ৪২ দশমিক ২৯ বিলিয়ন ডলার। এর মানে গত এক বছরে রিজার্ভ কমেছে ১২ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার। দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে ২০২১ সালের আগস্টে। তবে করোনা পরবর্তী সময়ে বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে তা দ্রুত কমতে থাকে। রিজার্ভ যেন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় না নামে সেজন্য আমদানি কমানোর উদ্যোগের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলসহ (আইএমএফ) বিভিন্ন সংস্থা থেকে ঋণ নেওয়ার চেষ্টা করছে সরকার।

আইএমএফের প্রতিশ্রুত ৪৭০ কোটি ডলার ঋণের প্রথম কিস্তি এরইমধ্যে ছাড় হয়েছে। সব শর্ত পরিপালন করতে পারলে দ্বিতীয় কিস্তি মিলতে পারে আগামী নভেম্বরে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সাধারণত সরকারি এলসির দায় মেটাতে রাষ্ট্রীয় ব্যাংকগুলোর কাছে ডলার বিক্রি করে। চলতি অর্থবছর এরইমধ্যে প্রায় ১৩ বিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। গত অর্থবছর বিক্রি করা হয় ৭ দশমিক ৬২ বিলিয়ন ডলার। এলসি খোলায় কড়াকড়ি, ডলার না পাওয়াসহ বিভিন্ন কারণে অনেকে এখন কম দর দেখিয়ে আমদানি করছে। এর প্রভাবে গত মার্চ পর্যন্ত আমদানি কমেছে ১২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। অবশ্য একই সময় পর্যন্ত রপ্তানি বেড়েছে ৭ দশমিক ৭৬ শতাংশ।

রেমিট্যান্সেও ৪ দশমিক ৭৮ শতাংশ প্রবৃদ্ধি আছে। তবে আর্থিক হিসাবে আগের বছরের উদ্বৃত্ত থেকে বড় অংকের ঘাটতি তৈরি হয়েছে। যে কারণে সামগ্রিক লেনদেন ভারসাম্যে ঘাটতি অনেক বেড়ে ৮ দশমিক ১৭ শতাংশে উঠেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies