1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
২২ মে বাজারে আসছে নওগাঁর আম - Uttarkon
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সব দলকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপি’র বিএনপি নেতাকর্মীদের গুম করে নির্যাতনের পর আদালতে তোলা হচ্ছে : মির্জা ফখরুল হাসপাতাল থেকে নাহিদ, আসিফ ও বাকেরকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়ার অভিযোগ সহিংসতায় আহতদের দেখতে হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারিতে আপত্তি তুলে নিলো যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কলকাতার ছাত্রছাত্রীদের ‘সংহতি’ বাংলাদেশের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কলকাতার ছাত্রছাত্রীদের ‘সংহতি’ হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়নি, গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়েছে : র‌্যাব ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হবে না : ঢাবি ভিসি বগুড়ায় কারাবন্দী, সাংবাদিক, অসুস্থ, সাধারণ মানুষও আসামি

২২ মে বাজারে আসছে নওগাঁর আম

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ২০ মে, ২০২৩
  • ১০৫ বার প্রদশিত হয়েছে

আজাদুল ইসলাম, মহাদেবপুর (নওগাঁ) সংবাদদাতা ঃ ২২ মে বাজারে আসছে আমের নতুন রাজধানী হিসেবে পরিচিত নওগাঁর আম। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও জেলা প্রশাসন এ অঞ্চলের আম সংগ্রহের জন্যে এই তারিখ নির্ধারন করেছে। নির্ধারিত তারিখ অনুযায়ী আগামী ২২ মে থেকে গুটি আম, ২৮ মে থেকে গোপালভোগ, ২ জুন থেকে খিরসাপাত ও হিমসাগর, ৭ জুন থেকে নাক ফজলি, ১০ জুন থেকে ল্যাংড়া ও হাড়িভাঙ্গা, ২০ জুন থেকে ফজলি, ২২ জুন থেকে আমরুপালী ও ৮ জুলাই থেকে বারি-৪, কাটিমন ও গৌড়মতি আম সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণ করা হবে। স্থানীয় বাজারে সরবরাহের পাশাপাশি এ অঞ্চল থেকে মধ্যপ্রাচ্যসহ বিভিন্ন দেশে আম রফতানির প্রক্রিয়া চলছে। স্থানীয় এবং বৈদিশিক বাজার মিলে এ অঞ্চলে এবার ২ হাজার কোটি টাকার আম বাণিজ্যের আশা করছেন চাষীরা। তবে এবার তীব্র খরার কারনে আমের গুটি তুলনামূলক ভাবে ছোট হয়েছে বলে চাষীরা জানান। পোরশা উপজেলার শরিয়ালা গ্রামের কৃষক প্রদিপ চন্দ্র বর্মন জানান, তিনি ৫ বিঘা জমিতে আম বাগান করেছেন। পাইকাররা বাগান থেকেই প্রতি বিঘা জমির আম ১ লক্ষ টাকা দাম করছেন, আম সংগ্রহ করে বাজারে বিক্রি করলে আরো বেশি টাকা পাওয়া যাবে বলেও তিনি জানান। পোরশা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় কুমার সরকার বলেন, খরায় এবার আমের আকার ছোট হলেও উৎপাদনে প্রভাব পরবে না। ঝড় বৃষ্টি না থাকায় এবার আম ঝরে পরার হার কম। এ কারনে আকারে ছোট হলেও সংখ্যায় বেশি হবে। তিনি আরো বলেন, আমই এখন এ অঞ্চলের মানুষের প্রধান অর্থকরি ফসল। আম চাষের মাধ্যমে অনেকেই সাবলম্বি হয়েছেন। স্থানীয় বাজারের পাশাপাশি আম রফতানি করে কিভাবে আরো বেশি আয় করা যায় সে ব্যাপারে চাষীদের প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগীতা করা হচ্ছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক আবুল কালাম আজাদ বলেন, ভালো আম উৎপাদন করে বিদেশে রফতানির জন্য কৃষি বিভাগ থেকে কৃষকদের প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies