1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
জয়পুরহাটে মাদকাসক্ত যুবকের অত্যাচারে বাড়ি ছাড়া মা ও মেয়ে - Uttarkon
বুধবার, ২২ মে ২০২৪, ০৮:৩২ পূর্বাহ্ন

জয়পুরহাটে মাদকাসক্ত যুবকের অত্যাচারে বাড়ি ছাড়া মা ও মেয়ে

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ১৩ মে, ২০২৩
  • ৫৭ বার প্রদশিত হয়েছে

জয়পুরহাট প্রতিনিধি: জয়পুরহাটের আক্কেলপুর উপজেলার রুকিন্দীপুর ইউনিয়নের রোয়ার গ্রামের বাসিন্দা ৬০ উর্দ্ধো বৃদ্ধা মোকছেদা বেওয়া ও তার মেয়ে রিতা পারভীন মাদকাসক্ত যুবক আনোয়ার হোসেন মিলনের অত্যাচারে বাড়িতে টিকতে পারছেন না। মিলন বৃদ্ধা মোকছেদা বেওয়ার এক মাত্র ছেলে ও রিতার ছোট ভাই। অভিযোগ উঠেছে, মায়ের নামে থাকা বাড়ি ভিটা লিখে না দেওয়ার কারনেই তাদের এমন অমানসিক অত্যাচার করছেন মিলন। এ বিষয়ে আক্কেলপুর থানা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরের একাধিক বার লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও কোন সুফল পাননি এই মা মেয়ে। ফলে তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
জানা গেছে, রোয়ার গ্রামের মৃত. আব্দুর রহিম সরদার ছিন্নার ছেলে আনোয়ার হোসেন মিলন একজন মাদকাসক্ত। মাদকে আসক্ত হয়ে বছরের পর ধরে মা মোকছেদা বেওয়া ও বড় বোন রিতা পারভীনকে মারপিটসহ নানা ভাবে অত্যাচার করে আসছেন। এরই ধারাবাহিকতায় বাবার সবটুকু সম্পত্তি থেকে বঞ্চিত করে মা ও বোনকে বাড়ি থেকে বের করে দিয়েছেন। আবার মায়ের নামে থাকা কিছু জমি নিজের নামে লিখে নেওয়ার চেষ্টায় প্রায় দিনই অমানুষিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছেন বৃদ্ধ মা ও স্বামী পরিত্যাক্তা বড় বোন। এসব বিষয়ে আক্কেলপুর থানা ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারের দপ্তরে একাধিক বার লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও কোন সুফল পাননি এই অসহায় মা মেয়ে। বর্তমানে তারা নিরাপত্তাহীনতায় নিজ গৃহ ছেড়ে আক্কেলপুর উপজেলা শহরের বিভিন্ন জায়গায় বসবাস করছেন।
তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে মিলন জানান, আমি মাদকাসক্ত হলে সংসার পরিচালনা করতে পারতাম না। উপরন্তু অমার বারার কাছ থেকে পাওয়া ৭ শতাংশ জমিতে মা ভাগ চাওয়ায় মাঝেমধ্যে পারিবারিক ঝামেলা হয়ে থাকে।
এ বিষয়ে আক্কেলপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর সিদ্দিক গতকাল শনিবার দুপুরে মুঠোফোনে এ প্রতিনিধিকে বলেন, বিষয়টি খুবই দু:খজনক। আপনি ওই অভিযুক্ত মা ও মেয়েকে আমার কাছে পাঠিয়ে দেন। বিষয়টি আমি গুরুত্ব সহকারে দেখছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies