1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
মধুমাস জ্যৈষ্ঠ না আসতেই বাজারে লিচু, গবেষকরা বলছেন কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো - Uttarkon
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৮:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা : যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়– মজিবর রহমান মজনু আদমদীঘিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ঘোড়া মার্কার প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সেই নারীর গলায় গুলির অস্তিত্ব পেয়েছে চিকিৎসকেরা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী নন্দীগ্রামে ট্রাক বোঝাই ধান চুরি মামলার মূলহোতাসহ গ্রেফতার-৩, ট্রাক জব্দ সারিয়াকান্দিতে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রচন্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে মহাদেবপুরে তৈরি হাত পাখার মহাদেবপুরে সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের মানববন্ধন দুবাইয়ে বাংলাদেশীদের শত শত বাড়ি হলো কিভাবে

মধুমাস জ্যৈষ্ঠ না আসতেই বাজারে লিচু, গবেষকরা বলছেন কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ১ মে, ২০২৩
  • ৬৭ বার প্রদশিত হয়েছে

মাসুদ রানা রাব্বানী, রাজশাহী: মধুমাস জ্যৈষ্ঠের অন্যতম রসালো ফল লিচু। কিন্তু রাজশাহীর বাজারে অসময়ে দেখা মিলছে রসালো ফল লিচু। বেশি দামের আশায় সামান্য রঙ আসতেই গাছ থেকে লিচু পাড়তে শুরু করেছেন কিছু ব্যবসায়ীরা। দামও বেশ চড়া। এসব লিচুর আকার ও স্বাদ নিয়েও সন্দেহ রয়েছে। আর এখনই লিচু না কেনার পরামর্শ দিচ্ছেন রাজশাহী ফল গবেষণাকেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা। তারা জানিয়েছেন, কেমিক্যাল না দিলে এখন লিচু পাকবে না।
রোববার মহানগরীর সাহেববাজার ও কোর্টবাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা ব্যবসায়ীরা ১০০টি লিচুর দাম হাঁকছেন ৩০০ থেকে সাড়ে ৪০০ টাকা পর্যন্ত। লিচুগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে, পুষ্ট হয়নি। সামান্য রঙ এসেছে। ব্যবসায়ীরাও টকমিষ্টি লিচু বলেই বিক্রি করছেন।
লিচু ব্যবসায়ী আকবর আলী জানান, তিনি লিচুগুলো শহিদ এএইচএম কামারুজ্জামান কেন্দ্রীয় উদ্যানের গাছ থেকে কিনে এনেছেন। লিচুগুলোতে রং এসেছে। খাওয়া যাবে। কিন্তু খেতে টক হবে। মিষ্টি হবে না।
আরেক ব্যবসায়ী কামাল হোসেন জানান, তিনি নগরীর মতিহার থানার মির্জাপুর এলাকার একটি বাগান থেকে লিচু কিনে এনেছেন। লিচুগুলো টকমিষ্টি। আর নতুন, তাই দাম একটু বেশি।
এদিকে রাজশাহী ফল গবেষণাকেন্দ্রের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ শফিকুল ইসলাম জানান, সবার আগে বারি-১ লিচু পাকে। তবে এখনো এই লিচু পরিপক্ব হওয়ার সময় হয়নি। মে মাসের মাঝামাঝি থেকে লিচু বাজারজাত করার মতো হবে। এখন লিচু পাকবে না। বাজারে যেগুলো পাওয়া যাচ্ছে, সেগুলো কেমিক্যাল দিয়ে পাকানো হতে পারে। এটি জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। শুধু লিচুই নয়; সাহেববাজারের দু’একজন দোকানি পাকা আমও বিক্রি করছেন। ওইসব ফল পুষ্টই হয়নি।
বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ রাজশাহীর কর্মকর্তা শাকিল আহম্মেদ বলেন, এখন তো অগ্রিম লিচুও পাকবে না। কেউ অপরিপক্ব লিচুকে কেমিক্যাল দিয়ে পাকিয়ে বিক্রি করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies