1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরির বইপত্র ৫ বছর ধরে প্যাকেটবন্দী! পাঠকরা বই পড়া থেকে বঞ্চিত - Uttarkon
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা : যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়– মজিবর রহমান মজনু আদমদীঘিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ঘোড়া মার্কার প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সেই নারীর গলায় গুলির অস্তিত্ব পেয়েছে চিকিৎসকেরা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী নন্দীগ্রামে ট্রাক বোঝাই ধান চুরি মামলার মূলহোতাসহ গ্রেফতার-৩, ট্রাক জব্দ সারিয়াকান্দিতে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রচন্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে মহাদেবপুরে তৈরি হাত পাখার মহাদেবপুরে সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের মানববন্ধন দুবাইয়ে বাংলাদেশীদের শত শত বাড়ি হলো কিভাবে

বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরির বইপত্র ৫ বছর ধরে প্যাকেটবন্দী! পাঠকরা বই পড়া থেকে বঞ্চিত

  • সম্পাদনার সময় : বৃহস্পতিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১০২ বার প্রদশিত হয়েছে

বিরামপুর (দিনাজপুর) সংবাদদাতা ॥  দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার প্রায় শতবর্ষী ঐতিহ্যবাহী বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরি নিজস্ব জায়গা না থাকায় প্রায় ৫ বছর ধরে বইপত্র প্যাকেটবন্দী অবস্থায় রয়েছে। সকল শ্রেণির পাঠক পাবলিক লাইব্রেরির বিনা মূল্যে বই পড়া থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরির বর্তমান আহবায়ক অধ্যক্ষ আবু তাহের জানান, ১৯৩৫ সালে বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠিত হয়। সে সময় থেকে বিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ভবনে এটি চালু ছিল। ক্রমাগত এই পাবলিক লাইব্রেরির বইয়ের সংখ্যা বৃদ্ধি পায় ও পাঠক সংখ্যাও ছিল অনেক। স্বাধীনতার সময় বই ও আসবাবপত্র বিনষ্ট হয়ে যায়। পরবর্তীতে স্থানীয় শৃজনশীল ব্যক্তিদের প্রচেষ্ঠায় এটিকে আবারও পুনরুজ্জীত করা হয়। ব্যক্তিগত সহযোগিতা ও সরকারি সহায়তায় প্রায় দেড় সহশ্রাধিক বই পাঠকদের জন্য সাজিয়ে রাখা ছিল ছিল। পাঠকদের বসার জন্য পর্যাপ্ত জায়গা ও আসবাব পত্র ছিল। সেখানে প্রতিদিন অসংখ্য পাঠক এসে বই পড়ার মাধ্যমে জ্ঞানার্জন ও শৃজনশীলতার মাধ্যমে অবসর সময় অতিবাহিত করতেন। ১৯৯৫ সালে বিরামপুর পৌরসভা হিসাবে গঠিত হওয়ায় ইউনিয়ন পরিষদের জায়গাটি পৌরসভার নিয়ন্ত্রণে আসে। বিরামপুর পৌরসভা ২০১৭ সালে ঐ স্থানে পৌর মার্কেট নির্মাণ শুরু করে। সে সময় তৎকালীন পৌর মেয়র বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরিকে মার্কেটের দ্বিতীয় তলায় ঘর বরাদ্দ দিবে মর্মে চুক্তিপত্র সম্পাদন করে এবং পাবলিক লাইব্রেরির আসবাবপত্র ও বই পুস্তক পৌরসভায় গচ্ছিত রাখেন। ২০১৭ সালে পৌর মার্কেট নির্মান শুরু হলেও একতলা পর্যন্ত নির্মিত হওয়ার পর বিভিন্ন অভিযোগে ও আইনী জটিলতায় নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে জায়গা না পাওয়ার কারণে ৫ বছর ধরে পৌরসভার গুদাম ঘরে প্যাকেটবন্দী অবস্থায় আবদ্ধ পাবলিক লাইব্রেরির বইপত্র আর আলোর মুখ দেখছেনা। সকল শ্রেণির পাঠক পাবলিক লাইব্রেরির বিনা মূল্যে বই পড়া থেকে বঞ্চিত রয়েছেন। বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার পরিমল কুমার সরকার জানান, বিরামপুর পাবলিক লাইব্রেরি ও শিল্পকলা একাডেমির জন্য জায়গা বরাদ্দের আবেদন মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হয়েছে।  পৌরসভার বর্তমান মেয়র অধ্যক্ষ আক্কাস আলী বলেন, বিষয়টি নিয়ে লাইব্রেরি কমিটির সাথে কথা হয়েছে এবং যত দ্রুত সম্ভব পাবলিক লাইব্রেরির জন্য একটি জায়গার ব্যবস্থা করা হবে। উপজেলা চেয়ারম্যান খায়রুল আলম রাজু বলেন, বিরামপুর মুক্তিযোদ্ধা কমপ্রেøক্সের পাশে পাবলিক লাইব্রেরির জন্য সরকারি জায়গা বরাদ্দের বিষয়টি প্রক্রিয়াধিন রয়েছে। বরাদ্দ পেলেই দ্রুত পাবলিক লাইব্রেরি চালুর ব্যবস্থা করা হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies