1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বিরামপুরে উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল আবাদে ঝুঁকছে কৃষক - Uttarkon
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ০৩:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা : যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়– মজিবর রহমান মজনু আদমদীঘিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ঘোড়া মার্কার প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সেই নারীর গলায় গুলির অস্তিত্ব পেয়েছে চিকিৎসকেরা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী নন্দীগ্রামে ট্রাক বোঝাই ধান চুরি মামলার মূলহোতাসহ গ্রেফতার-৩, ট্রাক জব্দ সারিয়াকান্দিতে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রচন্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে মহাদেবপুরে তৈরি হাত পাখার মহাদেবপুরে সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের মানববন্ধন দুবাইয়ে বাংলাদেশীদের শত শত বাড়ি হলো কিভাবে

বিরামপুরে উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল আবাদে ঝুঁকছে কৃষক

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ২২ জানুয়ারী, ২০২২
  • ১১৩ বার প্রদশিত হয়েছে

বিরামপুর (দিনাজপুর) সংবাদদাতা ॥ শস্য ভা-ার খ্যাত দিনাজপুর ধানের জেলা হিসাবে পরিচিত। কিন্ত গতানুগতিক ধান চাষের পাশাপাশি এখন বিরামপুর এলাকার কৃষকরা উচ্চ মূল্যের ফল ও ফসল আবাদের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। লাভ জনক শাক-সবজি থেকে শুরু করে আবাদ হচ্ছে আম, লিচু, পেয়ারা, কলা, কুল, মাল্টা ও ড্রাগনসহ নানা জাতের ফল। কৃষি বিভাগের তথ্য মতে, এলাকায় শুধু ধান ও সামান্য শবজি চাষ হলেও কয়েক বছরের ব্যবধানে বিরামপুর উপজেলায় শুরু হয়েছে নানা জাতের ফল ফসল আবাদ। বর্তমানে বাণিজ্যিক ভাবে ১১০ হেক্টর জমিতে আম, ১০০ হেক্টর জমিতে লিচু, ৪১ হেক্টর জমিতে পেয়ারা, ৯০ হেক্টর জমিতে কলা, ২০ হেক্টর জমিতে কুল, ৭ হেক্টর জমিতে মাল্টা, ৪ হেক্টর জমিতে ড্রাগন এবং ১২৮০ হেক্টর জমিতে উচ্চ মূল্যের শবজি চাষ হচ্ছে। উপজেলার হরেকৃষ্টপুর গ্রামের কৃষক আমিনুর রহমান জানান, তিনি ধান চাষের পাশাপাশি প্রায় ১০ বিঘা জমিতে শবজি চাষ করেন। শবজি চাষে তিনি ধানের চেয়ে বেশি আয় করে থাকেন। শবজি আবাদ থেকে তিনি সব খরচ বাদে বছরে প্রায় ৩ লাখ টাকা আয় করে থাকেন। একইর মঙ্গলপুর গ্রামের চাষী সাখাওয়াত হোসেন মিনু জানান, তিনি মাল্টা, ড্রাগন ও লিচু বাগান গড়ে তুলেছেন। এতে তিনি অন্যান্য ফসলের তুলনায় অধিক লাভবান হচ্ছেন। উপজেলা কৃষি অফিসার নিকছন চন্দ্র পাল জানান, গতানুগতিক চাষাবাদের পাশাপাশি চাষীরা এখন উচ্চ মূল্যের ফল-ফসল আবাদের প্রতি ঝুঁকে পড়েছে। এতে একেক জনের সাফল্য দেখে অন্যরাও নতুন নতুন বাগান গড়ে তুলছেন। কৃষি বিভাগের সার্বিক পরামর্শে প্রতিনিয়ত বেড়ে চলেছে উচ্চ মূল্যের ফল-ফসলের আবাদ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies