1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বিএনপির সমাবেশে গুলিবর্ষণ: হবিগঞ্জে এসপি-ওসিসহ ৫৪ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা - Uttarkon
শনিবার, ১৮ মে ২০২৪, ১০:৪৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
র‌্যাবের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার খবর সম্পূর্ণ মিথ্যা : যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধুকন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়ে দেশে গণতন্ত্র ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার হয়– মজিবর রহমান মজনু আদমদীঘিতে আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় ঘোড়া মার্কার প্রার্থীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা বগুড়ায় সেই নারীর গলায় গুলির অস্তিত্ব পেয়েছে চিকিৎসকেরা শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা : খাদ্যমন্ত্রী নন্দীগ্রামে ট্রাক বোঝাই ধান চুরি মামলার মূলহোতাসহ গ্রেফতার-৩, ট্রাক জব্দ সারিয়াকান্দিতে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা প্রচন্ড গরমে চাহিদা বেড়েছে মহাদেবপুরে তৈরি হাত পাখার মহাদেবপুরে সমাজতান্ত্রিক ক্ষেত মজুর ও কৃষক ফ্রন্টের মানববন্ধন দুবাইয়ে বাংলাদেশীদের শত শত বাড়ি হলো কিভাবে

বিএনপির সমাবেশে গুলিবর্ষণ: হবিগঞ্জে এসপি-ওসিসহ ৫৪ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

  • সম্পাদনার সময় : বৃহস্পতিবার, ৩০ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ১০৩ বার প্রদশিত হয়েছে

হবিগঞ্জে গত ২২ ডিসেম্বর বিএনপির সমাবেশে গুলিবর্ষণের ঘটনায় এসপি, ওসিসহ ৫৪ জন পুলিশ কর্মকর্তাকে আসামি করে মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান উদ্দিন প্রধানের আদালতে মামলাটি করেন জেলা বিএনপির সদস্য অ্যাডভোকেট শামছুল ইসলাম। এ রিপোর্ট লেখার সময় বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে আদালতের বেঞ্চ সহকারী নাসির শামিম জানান, মামলায় এখনো কোনো আদেশ প্রচার করা হয়নি। মামলার আসামিরা হলেন- হবিগঞ্জের পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলি, সদর থানার ওসি মাসুক আলী, ডিবি’র ওসি আল-আমিন, ওসি (তদন্ত) দৌস মোহাম্মদ, এসআই নাজমুল হাসান, এএসআই আবু জাবের, এএসআই বাপ্পী রুদ্র পাল ও এএসআই আলমগীর হোসেনসহ ৫৪ জন পুলিশ সদস্য। মামলায় অভিযোগ আনা হয়, বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে হবিগঞ্জ জেলা বিএনপি গত ২২ ডিসেম্বর একটি সমাবেশ আহ্বান করে। সমাবেশটি করতে হবিগঞ্জ পৌরসভার মাঠ ও চিলড্রেন পার্ক ব্যবহার করার জন্য প্রশাসনের অনুমতি চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু প্রশাসন অনুমতি দেয়নি।
তবে ততক্ষণে জনসভা হওয়ার বিষয়টি সর্বমহলে প্রচারিত হয়ে যায়। বাধ্য হয়ে শায়েস্তানগরস্থ বিএনপির কার্যালয়ের সামনে সমাবেশ করার সিদ্ধান্ত নেয় জেলা বিএনপি। যথারীতি বিষয়টি লিখিতভাবে হবিগঞ্জের পুলিশ সুপারকে অবহিত করা হয়। কিন্তু পুলিশ বিএনপির অফিসের সামনে একটি ছোট মঞ্চ তৈরির কাজে বাধা দেয় এবং প্রবেশ মুখগুলোতে ব্যারিকেড দিতে শুরু করে। এক পর্যায়ে পুলিশ সুপার এস এম মুরাদ আলি, সদর থানার ওসি মাসুক আলী, ডিবি’র ওসি আল আমিন ও ওসি (তদন্ত) দৌস মোহাম্মদের নির্দেশে উপস্থিত বিপুল সংখ্যক পুলিশ সমাবেশ স্থলের সামনে ছাত্রদলের মিছিলে গুলিবর্ষণ শুরু করে। পুলিশের ছোড়া গুলিতে ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ রাজীব আহম্মেদ রিঙ্গনের শরীর ঝাঁঝড়া হয়ে যায়। তার সারা শরীর শত শত স্প্রিন্টারের আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়। ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমানের চোখে গুলির আঘাত লেগে তার ডান চোখ চিরতরে নষ্ট হয়ে যায়। গুলির আঘাতে হবিগঞ্জ পৌরসভার নির্বাচিত কাউন্সিলর সফিকুর রহমান সিতু, আশরাফুল আলম সবুজ, ইয়ামিন মিয়া, তৌহিদুর রহমান অনি, নাজমুল হোসেন অনিসহ অনেকে গুরুতর আহত হয়। পুলিশের গুলিতে প্রায় ৩ শ’ নেতাকর্মী আহত হন। মামলার আসামিগণ বিএনপি নেতাকর্মীদের হত্যার উদ্দেশ্যে সর্বমোট ৭৫৪টি শর্টগানের বা ৪৪৮টি শর্টগানের সীসা ও ৯০টি গ্যাসগানের শর্টসেল নিক্ষেপ করে বলে দাবি করা হয়।
এদিকে ২২ ডিসেম্বরের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত বিএনপির ১১ নেতার বিরুদ্ধে পুলিশের করা রিমান্ড আবেদনের শুনানি হয় বৃহস্পতিবার। তবে রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করেছে আদালত।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies