1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
১৯ মাস ধরে ট্রেনটির অপেক্ষায় কুড়িগ্রামবাসী  - Uttarkon
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২:০২ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সব দলকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপি’র বিএনপি নেতাকর্মীদের গুম করে নির্যাতনের পর আদালতে তোলা হচ্ছে : মির্জা ফখরুল হাসপাতাল থেকে নাহিদ, আসিফ ও বাকেরকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়ার অভিযোগ সহিংসতায় আহতদের দেখতে হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারিতে আপত্তি তুলে নিলো যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কলকাতার ছাত্রছাত্রীদের ‘সংহতি’ বাংলাদেশের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কলকাতার ছাত্রছাত্রীদের ‘সংহতি’ হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়নি, গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়েছে : র‌্যাব ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হবে না : ঢাবি ভিসি বগুড়ায় কারাবন্দী, সাংবাদিক, অসুস্থ, সাধারণ মানুষও আসামি

১৯ মাস ধরে ট্রেনটির অপেক্ষায় কুড়িগ্রামবাসী 

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ২ অক্টোবর, ২০২১
  • ২৮৪ বার প্রদশিত হয়েছে

কুড়িগ্রাম ।। গত বছরের ৮ মার্চ দুপুরে কুড়িগ্রামের চিলমারীর রমনা থেকে পার্বতীপুরগামী ট্রেনটি ছেড়ে যাওয়ার পর আর ফিরে আসেনি। কুড়িগ্রামবাসীর একমাত্রা ভরশা লোকাল এই ট্রেনটির জন্য ১৯ মাস ধরে অপেক্ষায় ৯ উপজেলাবাসী। করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে দেড় বছরের বেশি সময় ধরে বন্ধ থাকা রেলওয়ে যোগাযোগ সারাদেশে চালু হলেও অজানা কারণে চিলমারীর রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এই ট্রেনটি চালু থাকলে স্বল্প ভাড়ায় এবং সহজে রেলপথে চিলমারীর রমনা থেকে রংপুর হয়ে পার্বতীপুর ও পার্বতীপুর থেকে রমনা স্টেশন যাতায়াত করতে পারে। এই সুবিধা থেকে বঞ্চিত রয়েছে ৯ উপজেলার সাধারণ যাত্রীরা। সেইসঙ্গে ট্রেনটি বন্ধ থাকায় এই এলাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
কবে থেকে আবারও নিয়মিতভাবে চিলমারী-পার্বতীপুর লাইনে ট্রেন যোগাযোগ চালু করা হবে সে বিষয়ে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের কেউই পরিষ্কার করে কিছু বলতে পারছেন না।১৯২৮ সালের ২ আগস্ট বন্দরনগরী চিলমারী থেকে প্রথম রেলপথে রেল যোগাযোগ চালু হয়। তিস্তা থেকে কুড়িগ্রাম হয়ে চিলমারীর রমনা স্টেশন পর্যন্ত ৫৭ কিলোমিটার রেলপথের মধ্যে ৪৩ কিলোমিটার রেলপথ পড়ে কুড়িগ্রাম জেলার ভেতরে। সে সময় যাত্রীদের সুবিধার্থে এই ৪৩ কিলোমিটার রেলপথে স্থাপন করা হয় ৮টি স্টেশন। সে সময়ে কুড়িগ্রাম রেলপথ চালুর পর পার্বতীপুর-রমনা রেলপথে সকালে ও সন্ধ্যা মিলে ২টি ও লালমনিরহাট-রমনা পথে দুপুরে ও রাতে ২টিসহ মোট ৪টি ট্রেন চালু ছিল। ২০০২ সালের দিকে হঠাৎ করে পার্বতীপুর-রমনা রুটে ১টি ও লালমনিরহাট-রমনা রেল পথের দুটি ট্রেনসহ মোট ৩টি ট্রেন বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এরপর থেকে একটি ট্রেন পার্বতীপুর-রমনা রুটে সকালে রমনা এসে তিস্তা গিয়ে ফের দুপুরের ট্রেন হয়ে চলাচল করছিল।২০২০ সালের ৮ মার্চ ট্রেনটি রমনা থেকে ছেড়ে যাওয়ার পর অজানা কারণে প্রায় ১৯ মাস আর তা চিলমারীতে আসছে না। বন্দরনগরীর ব্যবসায়ী আবু তারেক, বিপ্লব, জুয়েল, মজিবর মিয়াসহ আরও অনেকেই বলেন, কম খরচে নিরাপদে বিভিন্ন মালামাল ট্রেনে পরিবহণ করতে পারতাম। কিন্তু ট্রেন বন্ধ থাকার কারণে বাস, ট্রাক, পিকআপ ভ্যান ও সিএনজি দিয়ে বেশি টাকা ব্যয় করে মালামাল পরিবহণ করতে হচ্ছে। ফলে আমরা ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies