1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বগুড়ায় চাঁদাবাজির অভিযোগে ২ পুলিশ সদস্য ক্লোজ - Uttarkon
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৭:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
সব দলকে নিয়ে জাতীয় ঐক্যের ডাক বিএনপি’র বিএনপি নেতাকর্মীদের গুম করে নির্যাতনের পর আদালতে তোলা হচ্ছে : মির্জা ফখরুল হাসপাতাল থেকে নাহিদ, আসিফ ও বাকেরকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নেওয়ার অভিযোগ সহিংসতায় আহতদের দেখতে হাসপাতালে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে পরোয়ানা জারিতে আপত্তি তুলে নিলো যুক্তরাজ্য বাংলাদেশের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কলকাতার ছাত্রছাত্রীদের ‘সংহতি’ বাংলাদেশের আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের সাথে কলকাতার ছাত্রছাত্রীদের ‘সংহতি’ হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হয়নি, গ্যাস ও সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করা হয়েছে : র‌্যাব ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি বন্ধ হবে না : ঢাবি ভিসি বগুড়ায় কারাবন্দী, সাংবাদিক, অসুস্থ, সাধারণ মানুষও আসামি

বগুড়ায় চাঁদাবাজির অভিযোগে ২ পুলিশ সদস্য ক্লোজ

  • সম্পাদনার সময় : রবিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৩০ বার প্রদশিত হয়েছে

বগুড়া : বগুড়া শহরতলির গোকুল এলাকায় মম ইন ইকো পার্কে বেড়াতে আসা জনগণকে হয়রানি ও তাদের কাছে চাঁদাবাজির অভিযোগ উঠেছে সদর থানার দুই পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে। পুলিশ সুপারের নির্দেশে তাৎক্ষণিকভাবে তাদের ক্লোজ করে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে। সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ (মিডিয়া) ফয়সাল মাহমুদ রোববার দুপুরে এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, তদন্ত চলছে অভিযোগের সত্যতা পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বগুড়া সদর থানার অভিযুক্ত পুলিশ সদস্যরা হলেন— এএসআই (উপসহকারী পরিদর্শক) আবদুল্লাহ আল মোস্তফা ও কনস্টেবল (চালক) মাহিদুর রহমান। অভিযোগে জানা গেছে, গত শুক্রবার রাত ৯টার পর সদর থানার এএসআই আবদুল্লাহ আল মোস্তফা ও কনস্টেবল (চালক) মাহিদুর রহমান মোটরসাইকেলে সদর উপজেলার গোকুল এলাকায় মম ইন ইকো পার্কে যান। তারা পার্কে আসা জনগণকে জিজ্ঞাসাবাদের নামে হয়রানি করতে থাকেন। রাত সাড়ে ৯টার দিকে একটি মোটরসাইকেলে আসা তিনজনকে আটক করে তাদের কাছে দুই হাজার টাকা চাঁদা দাবি করেন। এ চাঁদা দাবি নিয়ে তাদের সঙ্গে পুলিশ সদস্যদের বাকবিতণ্ডা শুরু হয়। একপর্যায়ে আশপাশে থাকা জনগণ পুলিশ সদস্যদের ঘেরাও করেন। খবর পেয়ে মম ইন ইকো পার্কের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে আসেন। এর পর তিনি পরিচয় নিশ্চিত হয়ে এসএসআই মোস্তফা ও কনস্টেবল মাহিদুরকে জনরোষ থেকে বাঁচিয়ে থানায় পাঠিয়ে দেন। বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়। পরে পুলিশ সুপার সুদীপ্ত কুমার চক্রবর্তীর নির্দেশে উল্লিখিত দুই সদস্যকে সদর থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়। অভিযোগ প্রসঙ্গে এএসআই আবদুল্লাহ আল মোস্তফা জানান, তারা মোটরসাইকেলে মম ইন ইকো পার্কের ভেতর দিয়ে পল্লী মঙ্গলের দিকে যাচ্ছিলেন। পার্কের ভেতরে মোটরসাইকেল আরোহী তিনজনের আচরণ সন্দেহজনক হওয়ায় তাদের থামিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তাদের কাছে কোনো চাঁদা দাবি করা হয়নি। কিছু লোকজন তাদের চিনতে না পেরে বিশৃঙ্খলা করেন। পরে পরিচয় পেয়ে তারা চলে যান ও মোটরসাইকেল আরোহীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। বগুড়া সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) ফয়সাল মাহমুদ বলেন, ডিউটির বাইরে কাউকে না জানিয়ে তারা মম ইন পার্কে যান। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আসায় সদর থানা থেকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইন্সে ক্লোজ করা হয়েছে। অভিযোগের ব্যাপারে তদন্ত চলছে; সত্যতা পেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies