1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
নন্দীগ্রামে দূর্বৃত্তদের দেওয়া আগাছানাশকে পুড়লো কৃষকের স্বপ্ন বাংলাদেশে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠিত করেছিলেন-সাবেক এমপি লালু কুড়িগ্রাম-১ আসনে ড্যাবের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ইউনুছকে মনোনয়ন না দেয়ায় সমর্থকদের বিক্ষোভ মিছিল ভারতের দাদাগিরি বন্ধে বিশেষ গুরুত্ব দিতে চায় বিএনপি: মির্জা ফখরুল নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ১ লাখ সদস্য মাঠে থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা যারা রাসুলুল্লাহ (সা.) এর পক্ষে নয়, তারা মুসলমান হতে পারে না: সালাহউদ্দিন আহমদ বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামী’র পাশে তারেক রহমান রাজশাহীতে বিচারকের ছেলে হত্যা: আসামি লিমনের ৫ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর জমি নিয়ে বিরোধে আটঘরিয়ায় ফুফু খুন: অভিযুক্ত ভাতিজা গ্রেপ্তার

ঘোড়াঘাটে সেতুর অভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার দুই পারের মানুষ

  • সম্পাদনার সময় : মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৫
  • ১৪ বার প্রদশিত হয়েছে

ঘোড়াঘাট, প্রতিনিধিঃ দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট ও গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর সীমানা দিয়ে বয়ে চলেছে করতোয়া নদী। এই নদীতে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত করেন দুই পারের মানুষ। এসব মানুষ হাজির ঘাটে দীর্ঘদিন ধরে ব্রিজ নির্মাণের দাবি জানিয়ে আসছেন। স্থানীয়দের মতে, এখানে একটি ব্রিজ নির্মাণ হলে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে, শিক্ষার্থীদের যাতায়াত সহজ হবে এবং দুর্ঘটনা কমবে। বর্তমানে নদীর দুই পাড়ের প্রায় ৪০ গ্রামের দুই পারের কয়েক হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা নৌকা। শুষ্ক মৌসুম হোক বা ভরা বর্ষাড় সব সময়ই নদীতে পানি থাকায় ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় পারাপার হতে হয়। এতে ্রপ্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হন পথচারী ও শিক্ষার্থীরা। কিশোরগাড়ী ইউনিয়নের চরাঞ্চলের ঝাঁপর, মগলিশপুর, কুঁড়িপাড়া, হিন্দুপাড়া, কাশিয়াবাড়ী, মেঘার মোড়, গনকপাড়া ও দক্ষিণ মির্জাপুরসহ আশপাশের গ্রামগুলো কৃষি উৎপাদনের জন্য বিখ্যাত। আলু, পেঁয়াজ, রসুন, হলুদ, মরিচসহ বিভিন্ন রবি শষ্য এখান থেকে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ সরবাহ হয়ে থাকে। কিন্তু সেতু না থাকায় কৃষকদের বাজারজাত করতে বড় ভোগান্তি পোহাতে হয়। কাশিয়াবাড়ীর সবজি চাষি রহিম আলী বলেন, নৌকা না পেলে রাস্তা ঘুরে বাজারে যেতে হয়, এতে সময় লাগে ও খরচ দুটোই বাড়ে। ব্রিজ হলে এই ভোগান্তি দূর হবে। অন্যদিকে স্থানীয় কয়েকজন শিক্ষার্থী জানান, নৌকা না পেলে তাদের স্কুলে যাওয়া সম্ভব হয় না। অনেক সময় নৌকায় উঠতে গিয়ে পানিতে পড়ে দুর্ঘটনার শিকারও হতে হয়। ঘোড়াঘাট পৌর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক মেয়র আব্দুস সাত্তার মিলন বলেন, ‘হাজির ঘাটে ব্রিজ নির্মাণ হলে কৃষিপণ্য বাজারজাতকরণ সহজ হবে।’ ৩নং সিংড়া ইউপির চেয়ারম্যান সাজ্জাত হোসেন জানান, আগেও প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছিল, তবে কাজ হয়নি। নতুন করে উপজেলা প্রকৌশলীর কার্যালয়ের মাধ্যমে আবারও প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।
ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি নিজে দেউলী ঘাটে গিয়েছি। এখানকার মানুষের জন্য সেতুটি খুবই জরুরি। নদীতে নৌকায় ঝুঁকি নিয়ে যাতায়াত, কৃষিপণ্য পরিবহন, স্কুল গামি শিক্ষার্থী যাওয়া আসা কিংবা জরুরি চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাতায়াত সব কিছুতেই মানুষকে ভোগান্তি পোহাতে হয়। আমি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে দ্রুত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা করব। উপজেলা প্রকৌশল দপ্তর থেকে জানা গেছে, সেতু নির্মাণের জন্য বেশ কয়েকবার প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে। তবে এখনো অনুমোদন আসেনি। স্থানীয়রা মনে করছেন, কর্তৃপক্ষ দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে হাজির ঘাটে সেতু নির্মাণের দাবিটি আরও দীর্ঘায়িত হবে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright © 2025 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies