শাফিক উদ্দিন আহমেদ আহনাফের বয়স হয়েছিল ১৭ বছর। সে তার পরিবারের সদস্যদের বলত, বড় হয়ে এমন কিছু করবে, যার জন্য পরিবারের সদস্যরা তাকে নিয়ে গর্ব করবেন। সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ৪ আগস্ট রাজধানীর মিরপুর ১০ নম্বরে গুলিতে নিহত হয় আহনাফ। তাকে নিয়ে এখন গর্বিত পরিবারের সদস্যরা। বাবা বললেন, সাঈদ মুগ্ধদের মতো সাহসী হতে চেয়েছিলেন আহনাফ, হয়েছেনও তাই। বুধবার (২৯ জানুয়ারি) বিকেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং আমরা বিএনপি পরিবারের পৃষ্ঠপোষক তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা পরিবারের প্রধান উপদেষ্টা রিজভী আহমেদ এবং আমরা বিএনপি পরিবারের আহবায়ক আতিকুর রহমান রুমন মিরপুরে শহীদ শাফিক উদ্দিন আহমেদ আহনাফের বাসায় গিয়ে দেখা করেছেন। তারেক রহমানের পক্ষ থেকে শহীদ পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানোর পাশাপাশি আর্থিক সহায়তাও প্রদান করে আমরা বিএনপি পরিবার।