বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ ও বিভিন্ন রোগে অসুস্থ রোগীদেরকে দেখতে যান এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে হাসপাতালে যান বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি মোঃ হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু। ২২ জানুয়ারী বুধবার দুপুরে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ গাবতলী উপজেলার বাগবাড়ির রবিউল ইসলাম (১৭) পিতা মোঃ আইনুল হক, বগুড়া পৌরসভার মালতিনগরের আহসান হাবিব(১৪) পিতা আব্দুর রাজ্জাক, বগুড়া পৌরসভার মালতিনগরের বাঁদন হোসেন তোহা(১৯) পিতা রেজাউল করিম রেজা, বগুড়া সদরের বড় বেলাইলের সাব্বির হোসেন(১৮) পিতা নুরুল আমিন, বগুড়া সদরের দশটিকার আবু হাসান(১৭) পিতা আব্দল করিম, বগুড়া পৌরসভার উপশহরের তৌহিদ (১৬) পিতা ফারুক হোসেন, বগুড়া পৌরসভার মালতিনগরের মুহিত (১৬) পিতা মৃত্যু মাসুদুর রহমান, বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার মাঝিড়ার লিমন (১৯) পিতা জাকির হোসেন এরা সবাই বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সময় পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হলে হাসপাতলে চিকিৎসার নেওয়ার পরে কিছুগুলি শরীরে থেকে যায়। এখন নতুন করে শরীরে থাকা গুলি গুলো সমস্যা করলে সেগুলো বের করার জন্য তারা সবাই এবং বিভিন্ন রোগে অসুস্থ বগুড়ার গাবতলী উপজেলার দক্ষিণপাড়া ইউনিয়নের উজগ্রামের দুলু, বগুড়া শেরপুরের মাহফুজুর রহমান, বগুড়া শাহজাহানপুর উপজেলার নুরুল আলম সহ বেশ কিছু রোগীদেরকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি হলে তাদেরকে দেখতে যান এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি মোঃ হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডাঃ আব্দুল ওয়াদুদ, বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ মোঃ শাহারুল আলম মন্ডল, গাবতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান মজনুসহ হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক, কর্মচারী এবং বিএনপি ও অঙ্গদলের নেতৃবৃন্দ।