1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের আরেক গ্রুপের পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন - Uttarkon
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
উপদেষ্টা পরিষদের ওয়েবসাইটে ৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ বগুড়ায় জাসদের ভেঙে ফেলা কার্যালয় ব্যক্তি মালিকানার দাবি আজ থেকে গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ মোল্যা নজরুলসহ ৪ পুলিশ কর্মকর্তা আটক গাজীপুরে ডিসি অফিসের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীকে গুলি,সর্বত্র উত্তেজনা মুক্তিযোদ্ধা নন, মোজাম্মেল হলো খুনী ও ধর্ষক ভারতে বসে নতুন চক্রান্ত শুরু করেছে হাসিনা: মির্জা ফখরুল ৬৪ জেলায় বিএনপির কর্মসূচি ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে গাজীপুরে ‘ভাঙচুর’ ঠেকাতে ছাত্রদের ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হামলা : গ্রেফতার ১৬, থানার ওসি প্রত্যাহার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের প্রেতাত্মাদের ষড়যন্ত্র জনগণকে নিয়ে মোকাবেলা করা হবে: ড. খন্দকার

বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের আরেক গ্রুপের পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন

  • সম্পাদনার সময় : শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫
  • ২৬ বার প্রদশিত হয়েছে

বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের জেনারেল সেক্রেটারী আবু নছর মুহাম্মদ ইয়াহইয়া শুক্রবার বিকেলে বগুড়া প্রেসক্লাবে পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, “বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের বিরুদ্ধে গত ১৬ জানুযারী ২০১৫ বৃহস্পতিবার মোঃ মাহমুদুর রহমান, ডাঃ মোস্তফা আলম ও মোমনী একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে কেন্দ্রীয় জমঈয়তে আহলে হাদীসের সিনিয়ার সহ-সভাপতি অধ্যাপক শাইখ ও মুহাম্মদ নঈমুদ্দীন ও বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের জেনারেল সেক্রেটারীর বিরুদ্ধে যে মিথ্যাচার ও গিবত করেছেন তার প্রতিবাদে আজকার এই সাংবাদিক সম্মেলন। সাংবাদিক সম্মেলনে তারা যে সব বক্তব্য দিয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং জাতির কাছে জমঈয়তে আহলে হাদীসকে বিতর্কিত করার অন্যাই এই সাংবাদিক সম্মেলন। * তারা বলেছে বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের কার্যকরী কমিটি গঠনে কেন্দ্রীয় জমঈয়তে আহলে হাদীসের সিনিয়ার সহ-সভাপতি অধ্যাপক শাইখ ড. মুহাম্মদ রইসুদ্দীন সাহেবের কুঠকৌশলে কমিটি গঠন করেছেন। এই বক্তব্যটি সম্পূর্ন মিথ্যা কারণ উক্ত কাউন্সিলে কেন্দ্রীয় জমঈয়তে আহলে হাদীসের সভাপতি প্রফেসর শাইখ ড. আদুল্লাহ ফারুক, সেক্রেটারী জেনারেল ড. শাইখ শহিদুল্লাহ খান মাদানীও উপস্থিত ছিলেন। সকলের উপস্থিতিতেই গোপন ব্যালটের মাধ্যমে কার্যকরী কমিটি গঠন করা হয়েছিল।
* তারা বলেছে মসজিদে মুবারকের ও মাদরাসার দুই লক্ষ উনঘটি হাজার টাকা বগুড়া জেলা জমঈয়তে আহলে হাদীসের সেক্রেটারী আত্মসাত করেছে, যা অডিটে প্রমানিত। এই বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। কারণ অডিট কমিটির রিপোর্ট অত্যন্ত সন্তোষজনক। * তারা বলেছে মসজিদে মুবারকের চারটি এসি মুসল্লিদের না জানিয়ে সেক্রেটারী নিয়ে গেছেন। এই বক্তব্যটিও মিথ্যা। কারন এসি গুলো একদম নষ্ট হয়ে যাওয়ায় বিক্রয় করার সিদ্ধান্ত গ্রহন করার পর বিক্রয় কমিটির মাধ্যমে তা সর্বচ্চ মূল্যে সেক্রেটারী সাহেব ক্রয় করেন এবং মূল্য পরিশোধ করেন। * তারা বলেছে বিগত ৬/৭ বছরে আয়-ব্যায়ের কোন হিসাব প্রদান করেননি। এই বক্তব্যটিও সঠিক নয়। কারণ তিনি সেক্রেটারীর দায়িত্ব গ্রহন করেছেন বিগত ১০ ফেব্রুয়ারী-২০২১ খ্রিঃ থেকে, যার মেয়াদ কেবল চার বছর। * তারা সেক্রেটারীর বিরুদ্ধে নারী সংঘঠিত যে তহমত এনেছে তা সম্পূর্ন মিথ্যা ও বানোয়াট, পরিকল্পিত, ষড়যন্ত্রমূলক ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত, যার কোনই প্রমান নেই। * ১৮ জানুয়ারী যে কাঋন্সিল হতে যাচ্ছে তা হবে একটি পকট কমিটি। এই বক্তব্যও সঠিক নয়, কারন প্রথ্যেক এলাকায় জেলা কমিটির সদস্যবৃন্দের উপস্থিতিতে কমিটিসমুহ গঠন কর হয়েছে এবং কেন্দ্রী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও শুব্বান বিষয়ক সম্পাদক বিগত ১৪ ডিসেম্বর/২০২৪ খ্রিঃ বগুড়ায় এসে তপ্ত করে সঠিক বলে ঘোষনা দেন এবং কেন্দীয় সভাপতি ও সেক্রেটারী জেনালেলের সংগে আলোচনা করে আগামী ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ খ্রিঃ কাউন্সিল অধিবেশনের তারিখ ঘোষনা করেন। প্রকাশ থাকে যে, মোঃ মাহমুদুর রহমান, ডাঃ মোস্তফা আলম ও মোঃ সাইফুল ইসলাম মাদানী এই তি জনের একজনও মসজিদে মুবারকের সদস্য নয়। সুতরাং তারা পরিকল্পিত ভাবে মিথ্যাচার করেছে। * কে এই মাহমুদুর রহমান ? সে নট্রামসের অর্থ আত্নসা, বিভিন্ন অনিয়ম ও প্রতিষ্ঠানের শৃংখলা লংঘনের দায়ে দীর্ঘদিন ধরে তার চাকুরি থেকে বহিষ্কার ছিল। ফ্যাসিস্ট সরকারের মদদ পুষ্টতা ও মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে সপদে বহাল হয়। এখন সে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গোলমাল কলহ সৃষ্টি করে ছলছে। * কে এই ডাঃ মোস্তফা আলম ? সে একজন হোমিওপ্যাথিক ডাক্তার, বিভিন্ন সময় অবৈধভাবে অ্যালকোহল বিক্রির দায়ে প্রশাসন কর্তৃক ধৃত হয়েছে, আবার ফ্যাসিস্টদের সহযোগীতা ও অর্থের বিনিময়ে ছাড়া পেয়েছে। জনাব এ্যাডভকেট আনিছুর রহমান সাহেব যখন পৌরসভার মেয়র ছিলেন তখন পৌরসভা থেকে তিনি ৩০,০০০ (ত্রিশ হাজার) টাকা বরাদ্দ দেন। এই ডাঃ মোস্তফা আলম মসজিদে মুবারকের ক্যশিয়ার থাকার সুবাদে পৌরসভা থেকে উক্ত অনুদানের চেক যোগসাযসে গোপনে গ্রহন করে এবং মিথ্যা একটি রেজজুলেশন করে নিজে সেক্রটারী হয়ে অন্য একটি ব্যাংকে মসজিদে মুবারকের নামে ব্যাংক একাউন্ট খুলে উক্ত চেক জমা করে তা আত্নসাত করার চেষ্টা করেছিল, পরবর্তিতে ধরা খাওয়ার কারণে তাকে মসজিদে মুবারকের কার্যকরি কমিটি থেকে বহিস্কার করা হয়। সে এখন ভালো মানুষ সেজে সংগঠনে ঢোকার পাইতারা করছে। বিগত কাউন্সিল করার সময় কেন্দ্রী সভাপতি মহদয়কে বগুড়ায় না আসার জন্য হুমকি দিয়েছিল এমনকি রক্তাক্ত হওয়ারও ভয়ভিতি দেখায়াছিল । এবারো সে বিভিন্ন ভয়ভিতি, মিথ্যাচার ও অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। * কে এই সাইফুল ইসলাম মাদানী? সে কোন চাকুরি করে না, সে দি ম্যাসেস ফাউন্ডেশন করে বিভিন্ন এলাকা থেকে মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে অবৈধ অর্থ উপার্জন করে প্রচুর অর্থের মালিক সাজিয়েছে। তাদের সাংবাদিক সম্মেলনের তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জ্ঞাপন করছি।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies