1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
আদমদীঘিতে ফুলকপি প্রতি পিচ ১০ টাকা - Uttarkon
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:২১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
শিক্ষায় উন্মাদনা চলছে: মির্জা ফখরুল গণহত্যার বিচারের পর আ’লীগের নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রশ্ন : জামায়াত আমির পুলিশের সব ইউনিটের সদস্যরা একই পোশাক পরবেন : ডিএমপি কমিশনার পিলখানা হত্যাকাণ্ড : ১৭৮ বিডিআর জোয়ানের কারামুক্তিতে বাধা নেই বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা ফিরছে ‘ভুতুড়ে শহরে’ দায়িত্ব নিয়েই বাইডেনের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল করল ট্রাম্প আমেরিকাকে পতন থেকে উদ্ধারে ‘ঈশ্বর আমার জীবন বাঁচিয়েছেন-অভিষেক ভাষণে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান একজন দেশপ্রেমিক মহানায়ক ছিলেন-সাবেক এমপি লালু আদমদীঘিতে সেচের পানির দাম বেশি চাওয়ায় বিপাকে কৃষকরা

আদমদীঘিতে ফুলকপি প্রতি পিচ ১০ টাকা

  • সম্পাদনার সময় : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩৮ বার প্রদশিত হয়েছে

আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার আদমদীঘিতে দেড় কেজি থেকে আড়াই কেজি ওজনের প্রতি পিচ ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে মাত্র ১০ টাকা। ছোট বড় সব সাইজের ফুলকপির মূল্য একই। উচ্চ মূল্যের বাজারে এত সস্তা মূল্যে শীতকালীন অন্য কোন সবজি মিলছে না বাজারে। ক্রেতারা মনের খুশিতে ফুলকপি কিনলেও আবাদি কৃষকদের খরচই তুলতে পারছে না বলে তাদের দাবী। জানা যায়, আদমদীঘি উপজেলা সদর সহ বিভিন্ন হাট বাজারে শীতকালীন সবজিতে বাজার ছেয়ে গেছে। স্থানীয় ভাবে এসব পন্য উৎপাদন করে বাজার জাত করেন কৃষকরা। হাট বার অর্থাৎ শনিবার ও মঙ্গলবার খুব ভোর থেকে বিভিন্ন প্রকার সবজির পাইকারি বাজার বসে। বাজারে নতুন আলু আমদানি হওয়ায় দাম কমতে শুরু করেছে। এছাড়া নতুন পিয়াজ বাজারে আসায় দাম কমেছে। উপজেলা সদরে প্রতি হাট বার এই পাইকারি বাজারে ফুলকপির বিপুল আমদানির কারণে প্রতি পিচ ১০ টাকা মূল্যে বিক্রি হতে দেখা যায়। গতকাল মঙ্গলবার হাটে ফুলকপি বিক্রি হয় পাইকারি বাজারে প্রতি পিচ ৭ টাকা। এছাড়া বেগুন ৪০টাকা, পিয়াজ ৬০ টাকা, করলা ৮০ টাকা, কাঁচা মরিচ ৪০ টাকা, টমোটো ৬০ টাকা, নতুন আলু ৬০ থেকে ৭০ টাকা, পালংশাক ২০ টাকা, ছিম ৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। আদমদীঘি সদর হাটে সবজি কিনতে আসা ক্রেতা কেশরতা গ্রামের আব্দুর রহিম জানান, ফুলকপি ছাড়া অন্য সবজি গুলোর দাম বেশি। দুইশ টাকা কেজির নিচে কোন প্রকার মাছ পাওয়া যাচ্ছে না। মূল্য বৃদ্ধিতে চালের বাজারে হিমশিম খাচ্ছে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষ। বাজার মনিটরিং জোরদার করা প্রয়োজন। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রুমানা আফরোজের সাথে কথা হলে তিনি জানান, আমরা প্রায় বাজার মনিটরিং করে আসছি। এই শীত মৌসুমে আরও জোড়দার হবে আমাদের বাজার মনিটরিং ব্যবস্থা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies