1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
গণহত্যা ধামাচাপা দিতে শেখ হাসিনার নির্দেশে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট, পলকের স্বীকারোক্তি - Uttarkon
শনিবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
তরুণ প্রজন্মকে সঠিকভাবে গড়ে তোলা গেলে আগামীর বাংলাদেশের চিত্র পাল্টে যাবে-মির্জা ফখরুল ইসলাম  দুর্নীতির মামলায় ইমরান খানের ১৪ বছরের কারাদণ্ড বৈষম্যহীন দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ কায়েম না হওয়া পর্যন্ত জামায়াত থামবে না : শফিকুর রহমান মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বেশি অপমানিত করেছে আওয়ামী লীগ : রিজভী জাঁকজমকপূর্ণ অভিষেকে সোমবার ট্রাম্পের প্রত্যাবর্তন দুপচাঁচিয়ায় আরাফাত রহমান কোকো ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন দুপচাঁচিয়া ইয়ুথ ক্লাবের পক্ষ থেকে গরীব ও দুঃস্থদের মাঝে কম্বল বিতরণ রাজশাহীর বানেশ্বরে হাটে পেঁয়াজ চারা থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায়ের অভিযোগ বক আর বুনোহাঁস শিকার করে খাওয়া সেই ভøগার আল-আমিন ও তুলিকে খুঁজছে বন বিভাগ মতিহারে চোরাই মালামাল-সহ চোরচক্রের চার সদস্য গ্রেফতার

গণহত্যা ধামাচাপা দিতে শেখ হাসিনার নির্দেশে বন্ধ ছিল ইন্টারনেট, পলকের স্বীকারোক্তি

  • সম্পাদনার সময় : বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১২ বার প্রদশিত হয়েছে

জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ইন্টারনেট বন্ধ কোনো দুর্ঘটনা ছিল না, বরং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ইন্টারনেট বন্ধ করা হয় বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। গতকাল বুধবার ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থায় জিজ্ঞাসাবাদে তিনি স্বীকার করেন, ইন্টারনেট বন্ধ করে গত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ইন্টারনেট বন্ধের এই নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, গত জুলাই মাসে শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করে দেয়া হয় বলে স্বীকারোক্তি দিয়েছেন সাবেক আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক। তাজুল ইসলাম বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ করে গত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ইন্টারনেট বন্ধের এই নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা। চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ট্রাইব্যুনালের বিচারের এখতিয়ার নিয়ে আবেদন করে জিয়াউল আহসান ট্রাইব্যুনালকে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছেন। তিনি বলেন, জুলাই গণহত্যার বিচারে যারাই বাধা হয়ে দাঁড়াবে, তাদের কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। এদিন জুলাই গণহত্যায় বিভিন্ন মামলায় সাবেক এসপি আব্দুল্লাহেল কাফি ২৬ ডিসেম্বর, সাবেক অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো: শহিদুল ইসলামকে ২৫ ডিসেম্বর ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনকে ৩০ ডিসেম্বর জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর আগে, জুলাই-আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় সাবেক পুলিশ প্রধান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) জিয়াউল আহসানসহ আট কর্মকর্তাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। অন্য পাঁচজন হলেন ঢাকা জেলার সাবেক পুলিশ সুপার মো: আব্দুল্লাহ আল কাফি, মিরপুর ডিএমপির সাবেক ডিসি মো: জসিম উদ্দিন মোল্লা, ঢাকার সাবেক অতিরিক্ত সুপার (সাভার সার্কেল) মো: শাহিদুর ইসলাম, গুলশান থানার সাবেক ওসি মাজহারুল হক, যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসি আবুল হাসান এবং ঢাকা উত্তর ডিবির সাবেক পরিদর্শক মো: আরাফাত হোসেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies