1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বিজয় দিবসে শুভেচ্ছা তারেক রহমানের - Uttarkon
শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী ২০২৫, ১১:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব-গণতন্ত্র নিশ্চিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান তারেক রহমানের নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে পারছে না অন্তর্বর্তী সরকার: মির্জা ফখরুল ডিসেম্বর বা জানুয়ারিতে নির্বাচন, ভোট হবে ব্যালটে: ইসি মাছউদ ১৬ বছর পর জামিনে মুক্ত তিন শতাধিক বিডিআর সদস্য জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে গাবতলীতে চিত্রাংকন ও রচনা প্রতিযোগীতার পুরস্কার বিতরন ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী আইন কংগ্রেসে অনুমোদন, গ্রেফতার ৪ বাংলাদেশী ইনার হুইল ক্লাব অব বগুড়ার কম্বল বিতরণ সোনাতলায় অগ্নিনির্বাপণে মুজতাহিদ উদ্ভাবিত পদ্ধতির মহড়া বগুড়া ৪-এপিবিএন এর বার্ষিক পুলিশ সমাবেশ, ক্রিড়া প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত বদলগাছীতে গাঁজার গাছসহ আটক -১

বিজয় দিবসে শুভেচ্ছা তারেক রহমানের

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ১৬ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ বার প্রদশিত হয়েছে

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। বিবৃতিতে দেশবাসীসহ প্রবাসী বাংলাদেশীদের সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করেন তিনি। বিজয় দিবসে তিনি গভীর শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন সেসব নির্ভিক বীর শহীদদের কথা, যাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আমরা স্বাধীন মাতৃভূমি পেয়েছি। স্বাধীনতা যুদ্ধের বীর শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনাও করেন তিনি। বলেন, পরাধীনতার হাত থেকে দেশের বিজয় অর্জনে যেসব মা-বোন সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকার করেছেন- তিনি তাদের সশ্রদ্ধ সালাম জানান। সোমবার ১৬ই ডিসেম্বরের বিবৃতিতে তারেক রহমান আরো বলেন, ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ স্বাধীনতার ঘোষক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ডাকে শুরু হওয়া স্বাধীনতাযুদ্ধ ওই বছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় অর্জিত হয় পাক হানাদার বাহিনীকে পরাজিত করার মাধ্যমে। দেশের অদম্য বীর মুক্তিযোদ্ধারা জীবন বাজী রেখে এ বিজয় ছিনিয়ে আনেন। তাই ১৬ ডিসেম্বর আমাদের গর্বিত এবং মহিমান্বিত বিজয় দিবস। আজকের এ মহান দিনে সেসব বীর সেনাদের সশ্রদ্ধ অভিবাদনও জানান তিনি। বিবৃতিতে ফেসবুকে নিজ দেয়ালেও প্রকাশ করেন তারেক রহমান। তাতে বলা হয়, অধিকারহারা শোষণ-বঞ্চনামুক্ত একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার প্রত্যয় নিয়েই ১৯৭১-এ এদেশের মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। স্বাধীনতার পর সর্বনাশা ফ্যাসিষ্ট গোষ্ঠী বিভিন্ন সময়ে মাথাচাড়া দিয়ে আমাদের গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা থামিয়ে দেয়, জনগণের মৌলিক ও মানবিক অধিকার হরণ করে। কিন্তু প্রতিবারই এদেশের গণতন্ত্রপ্রিয় মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে তীব্র আন্দোলনের মাধ্যমে গণতন্ত্র ও মৌলিক অধিকার পুনরুদ্ধার করেছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেছেন, ১৯৭১-এ প্রিয় মাতৃভূমি শত্রুমুক্ত হলেও চক্রান্তকারীদের নীলনকশা আজো বিদ্যমান। আধিপত্যবাদী শক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিনাশ করার চক্রান্ত চালিয়ে যাচ্ছে। ওই অপশক্তির এদেশীয় দোসররা নানাবিধ চক্রান্তজাল রচনা করে বাংলাদেশের মানুষের বহু ত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা বিপন্ন করে চলেছে। এরা ১৬ বছর ধরে প্রহসনের একতরফা নির্বাচন করে জনমতকে তাচ্ছিল্য করেছে। এদেশের মানুষের নাগরিক স্বাধীনতা অদৃশ্য করে মানুষকে করে অধিকার হারা। এদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র নিরুদ্দেশ করা করা হয়। গণতন্ত্রহীন দেশে নিরঙ্কুশ ক্ষমতার দাপটে সর্বত্র হতাশা, ভয় আর নৈরাজ্যের অন্ধকার নেমে আসে। ক্ষমতা জবরদখলকারীরা জনগণের ওপর নৃশংস আক্রমণ চালিয়ে অসংখ্য মানুষকে অদৃশ্য ও হত্যা করে, পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর নৈরাজ্যময় হয়ে উঠে। যিনি জীবনের দীর্ঘ সময় গণতন্ত্রের জন্য লড়াই করছেন সেই অবিসংবাদিত নেত্রীকে অন্যায়ভাবে বন্দী করে অন্ধকার কারাগারে রাখা হয়েছিল। ওই অশুভ শক্তি নীলনক্শা বাস্তবায়নে রক্তপাতের ওপরই নির্ভর করেছে। ওদের হাত থেকে প্রিয় মাতৃভূমির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষা এবং গণতন্ত্রকে বিপদমুক্ত করতে মহান বিজয় দিবসের প্রেরণায় বলীয়ান হয়ে আমাদের জাতীয় ঐক্য গড়ে উঠে এবং ‘২৪ এর জুলাই-আগষ্টের ছাত্র-জনতার মৃত্তিকা-কাঁপানো আন্দোলনে পরাজিত হয় আওয়ামী ফ্যাসিবাদ। দেশে আবার স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের সুরক্ষা ও শক্তিশালী গণতন্ত্রের পুনরুজ্জীবনের প্রত্যাশা জেগে উঠেছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies