1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
আজ ১৪ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ হানাদার মুক্ত দিবস - Uttarkon
বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫, ০৭:০০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক বিনিয়োগ সংস্থাগুলোকে এক ছাতার নিচে আনার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার দেশে রেমিট্যান্স আসায় শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় আমিরাত খালেদা জিয়া অনেকটা ভালো আছেন : মির্জা ফখরুল জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক বৃহস্পতিবার, ঘোষণা পরে-উপদেষ্টা মাহফুজ আলম এস আলমের ৬৮টি ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ ও ১৬টি সম্পত্তি ক্রোকের আদেশ রংপুরের হারাগাছে শীতবস্ত্র বিতরণ শাজাহানপুরে তারুণ্যের উৎসব ফুটবল টুর্নামেন্ট ফাইনাল শাজাহানপুরে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লিফলেট বিতরণ সমাজসেবক ছোটনের আর্থিক সহযোগিতায় গাবতলীতে অসহায় নারীদের মাঝে সেলাই মেশিন বিতরণ

আজ ১৪ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ হানাদার মুক্ত দিবস

  • সম্পাদনার সময় : শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ৩৭ বার প্রদশিত হয়েছে

সিরাজগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : আজ ১৪ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জ জেলা হানাদার মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে পাক হানাদার বাহিনী সিরাজগঞ্জ শহর ছাড়তে বাধ্য হয়। অকুতভয় বাংলার মুক্তিযোদ্ধারা সিরাজগঞ্জ শহরে বিজয়ের প্রতীক হিসেবে উড়িয়ে দেন স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর থেকে সিরাজগঞ্জে পাক হানাদার বাহিনীর মনোবল দুর্বল হতে থাকে। তাদের সহযোগী তথাকথিত শান্তি কমিটি, রাজাকার ও আল বদরদের সহযোগীরাও সীমিত এলাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ হতে থাকে। ১৩ ডিসেম্বর রাতে পাক হানাদার বাহিনীকে ৩ দিক থেকে ঘিরে ফেলেন মুক্তিযোদ্ধারা। নিয়ন্ত্রণে নেয় স্থল ও নৌপথ। একমাত্র রেলপথ পাক হানাদারদের দখলে থাকে। সিরাজগঞ্জের মুক্তিযুদ্ধের সর্বাধিনায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত আমির হোসেন ভুলু, মরহুম ইসমাইল হোসেন,পলাশডাঙ্গা যুব শিবিরের প্রতিষ্ঠাতা, মহান জাতীয় সংসদের সাবেক প্যানেল স্পীকার প্রয়াত আব্দুল লতিফ মির্জা,আমিনুল ইসলাম চৌধুরী, যুদ্ধকালীন ব্যাটালিয়ন কমান্ডার, মরহুম লুৎফর রহমান অরুন, গাজী শফিকুল ইসলাম শফি, কোম্পানি কমান্ডার ও পান্না বাহিনীর প্রধান প্রয়াত টিএম শামীম পান্না সহ মুক্তিযোদ্ধারা সিরাজগঞ্জের রেলওয়ে ঘাট, যমুনা নদীর তীর এলাকা, কাজীপুর মোড়সহ বিভিন্ন এলাকায় সমবেত হয়। এ সময় পাক হানাদার তাদের পরাজয় জেনে মুক্তিযোদ্ধাদের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ট্রেন যোগে ঈশ্বরদীর দিকে পালিয়ে যায়। বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অগ্রবর্তী বাহিনীও রেকি করতে পাঠানো মুক্তিযোদ্ধাদের মাধ্যমে হানাদারদের পালিয়ে যাবার খবর সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে মুক্তিযোদ্ধারা জয় বাংলা ধ্বনি ও ফাঁকা গুলি ছুড়তে ছুড়তে সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে ধ্বংস করে ফেলা শহীদ মিনারের পাদদেশে সমবেত হন। এ সময় গর্বিত মুক্তিযোদ্ধারা সেখানে দেশ গঠনের শপথ নেন। এখানে প্রয়াত আমীর হোসেন ভুলুকে মুক্তিবাহিনীর আঞ্চলিক অধিনায়ক ও বর্তমান আমেরিকা প্রবাসী ইসমাইল হোসেনকে প্রশাসনিক প্রধান হিসাবে ঘোষণা করা হয়। সিরাজগঞ্জ শহর থেকে পাক হানাদারদের পালিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে জেলার রায়গঞ্জ, তাড়াশ বেলকুচি, কামারখন্দ, চৌহালী, উল্লাপাড়া, শাহজাদপুর সহ বিভিন্ন এলাকা হানাদার মুক্ত হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies