1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
১৫ বছরে বিএসএফের গুলিতে ৬০০ বাংলাদেশি নিহত - Uttarkon
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:২৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
শিক্ষায় উন্মাদনা চলছে: মির্জা ফখরুল গণহত্যার বিচারের পর আ’লীগের নির্বাচনে অংশ নেয়ার প্রশ্ন : জামায়াত আমির পুলিশের সব ইউনিটের সদস্যরা একই পোশাক পরবেন : ডিএমপি কমিশনার পিলখানা হত্যাকাণ্ড : ১৭৮ বিডিআর জোয়ানের কারামুক্তিতে বাধা নেই বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা ফিরছে ‘ভুতুড়ে শহরে’ দায়িত্ব নিয়েই বাইডেনের ৭৮ নির্বাহী আদেশ বাতিল করল ট্রাম্প আমেরিকাকে পতন থেকে উদ্ধারে ‘ঈশ্বর আমার জীবন বাঁচিয়েছেন-অভিষেক ভাষণে ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন ট্রাম্প শহীদ জিয়াউর রহমান একজন দেশপ্রেমিক মহানায়ক ছিলেন-সাবেক এমপি লালু আদমদীঘিতে সেচের পানির দাম বেশি চাওয়ায় বিপাকে কৃষকরা

১৫ বছরে বিএসএফের গুলিতে ৬০০ বাংলাদেশি নিহত

  • সম্পাদনার সময় : রবিবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০২৪
  • ১৭ বার প্রদশিত হয়েছে

আইন ও সালিশ কেন্দ্রের পরিসংখ্যন বলছে, গত ১৫ বছরে ছয় শতাধিক বাংলাদেশিকে হত্যা করেছে বিএসএফ। আহত হয়েছেন সাত শতাধিক। পরিসংখ্যান বলছে, গত ১৫ বছরে ছয় শতাধিক বাংলাদেশির প্রাণ ঝরলো ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর গুলিতে। বারবার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারত রক্ষা না করায় উদ্বিগ্ন সচেতন নাগরিক মহল। সীমান্ত হত্যার শেষ কোথায়- এমন প্রশ্ন কয়েক দশক ধরে চলে আসলেও দৃশ্যমান কোনো ফল মেলেনি। বিএসএফের গুলিতে গত শুক্রবার আবারও প্রাণ হারালেন এক বাংলাদেশি। পঞ্চগড়ের মোমিনপাড়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে আনোয়ার হোসেন (৪০) নামে এক গরু ব্যবসায়ী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় বিজিবির পক্ষ থেকে কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে পতাকা বৈঠকের ডাক দেয়া হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (৬ নভেম্বর) সদর উপজেলার হাড়িভাসা ইউনিয়নের মোমিনপাড়া ও ভারতের শিংপাড়া সীমান্তের মেইন পিলার ৭৫১-এর ৮/৯ নম্বর সাব পিলারের মাঝামাঝি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নীলফামারী ৫৬ বিজিবি ব্যাটালিয়ন জানায়, শুক্রবার রাতের আঁধারে কয়েকজন বাংলাদেশি সীমান্ত পেরিয়ে ভারতে যায়। ফেরার পথে ভোরবেলা বিএসএফ তাদের দেখতে পেয়ে ধাওয়া দেয়। একপর্যায়ে গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই আনোয়ার মারা যান। পরে তার মরদেহ নিয়ে যান বিএসএফ সদস্যরা। এ ঘটনায় পতাকা বৈঠক ডেকেছে বিজিবি। সেখানেই লাশ হস্তান্তর হবে বলে জানানো হয়। প্রতিবছরই বহু বাংলাদেশি মারা যাচ্ছেন বিএসএফের গুলিতে। চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে মায়ের সঙ্গে ভাইকে দেখতে ভারতের ত্রিপুরায় যাওয়ার সময় বিএসএফের গুলিতে প্রাণ যায় ১৪ বছর বয়সী স্বর্ণা দাসের। ঠাকুরগাঁওয়ে নিহত হন বাংলাদেশি কিশোর। বাদ পড়েনি অক্টোবর, নভেম্বর মাসও। ৭ অক্টোবর কুমিল্লায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষীর বাহিনীর গুলিতে মারা যান এক বাংলাদেশি যুবক। নভেম্বরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্তে দুই বাংলাদেশি আহত হন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies