1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
জোরপূর্বক দোকানঘর ভাঙ্গার প্রতিবাদে বারপুরের রাছেলের সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত - Uttarkon
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০৯ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ধর্ম-বর্ণ-মতের ঊর্ধ্বে আমরা সবাই একই পরিবারের সদস্য: প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সাথে ৯ ডিসেম্বর সাক্ষাৎ করবেন ইইউর ২৮ রাষ্ট্রদূত মামলা থাকলেই গণগ্রেফতার নয় : আইজিপি শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা প্রধান উপদেষ্টার সাথে অলি আহমদের সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক : জামায়াত আমির বাংলাদেশে নয়, ভারতে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বেশি গুঁতাগুঁতি করলে কাউকে ছাড় দেবো না : কর্নেল অলি বগুড়া শহরের সাতমাথায় এলইডি ডিজিটাল বিলবোর্ড উদ্বোধন শিবগঞ্জে একই স্কীমে অবৈধভাবে নলকূপ স্থাপনের অভিযোগ জনসাধারণের ভোগান্তি: আদমদীঘিতে ইউনিয়ন পরিষদের রায় ছাড়াই রাস্তার ইট তুলে ফেলার অভিযোগ

জোরপূর্বক দোকানঘর ভাঙ্গার প্রতিবাদে বারপুরের রাছেলের সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

  • সম্পাদনার সময় : রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৬ বার প্রদশিত হয়েছে

জোরপূর্বক দোকানঘর ভাঙ্গার প্রতিবাদে বারপুরের রাছেল মাহমুদ রোববার দুপুরে বগুড়া প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলন করেছেন। তিনি লিখিত বক্তব্যে বলেন, “আমাদের গ্রামে ২ তলা বিশিষ্ট নিচতলায় ৩টি এবং দোতলায় ৩টি মোট ৬টি দোকান ঘর ২০০৪ সাল থেকে ক্রয় সূত্রে দখল করে ভাড়ায় দিয়ে আসছিলাম। ১ শতক যায়গার উপর স্থাপনাটি ছিল সরকার নিয়েছে ৪৪ সহস্রাংশ ফলে স্থাপনার কিছু অংশ সরকারকে ভেঙ্গে দেয়া হয়। এর পর থেকেই আমাদের স্থাপনার যেতে বাধা দেয়া এবং সংস্কার কাজ সম্পতির নিষ্পত্তির জন্য প্রথমে কমিশনারের কাছে বিচার হয় কিন্তু তারা কোন কাগজ না দেখাতে পেরে বিচার অসমাপ্ত থাকে। এর পরে তারা আমাদের দোকান ঘর ভাঙ্গার হুমকি দেয়ার কারনে আমরা থানায় অভিযোগ করার পেক্ষিতে উপশহর পুলিশ ফাড়িতে বিচার হয়। আমরা সকল কাগজপত্র জমা দিলেও অপর পক্ষ মোঃ লিটন ও মোঃ রঞ্জু, উভয়ের পিতা: মৃত বাদশা মিয়া, সাং- বারপুর দক্ষিণ পাড়া, থানা ও জেলাঃ বগুড়া, কোন কাগজপত্র জমা না দেওয়ার কারণে বিচারটি সমাপ্ত থেকে গেছে। এরপর আমরা ডিসি অফিসে দখল উচ্ছেদ এর ১৪৪/১৪৫ ধারর একটি মামলা করি। এই মামলার নোটিশ পাবার পর ২৩/১১/২০২৪ তারিখে রাত ২:২৫ (ধস) মিনিটে ভেকু মেশিন দিয়ে দোতলা দোকান ভাঙ্গা শুরু করে। ভাঙ্গার শব্দ পেয়ে বাসা থেকে বের হইতে চাইলে দেখা যায় বাড়ির বাইরে থেকে তালা লাগানো। যাতে আমরা বেরতে না পাড়ি। অন্য দরজা দিয়ে বেড়িয়ে ভেকু দিয়ে ভাঙ্গার স্থানে যেতে চাইলে অপর পক্ষরা ২০-৩০ জন যেতে বাধা দেয় এবং আমাদের (মঞ্জুর আলম, মাহমুদা খাতুন, মনিকা আক্তার, রেশমা খাতুন, তানভির) কে মারধর করে। এর পর মার খেয়ে বাসায় এসে ৯৯৯ এ ফোন করি। ভাঙ্গার পর পুলিশ পৌঁছলে আমাদের ফোন দিয়ে বাসা থেকে ঘটনা স্থলে ডাকে। ভেকু মেশিনের ড্রাইভার, ম্যানেজার এর ছবি তুরে ঠিকানা ও ফোন নাম্বার নেয়। পরে ভেকু মেশিনকে ছেড়ে দেয়। আমার (রাছেল) ভিডিও করার কারনে আমার ফোন লিটন কেড়ে নিয়েছিল। পুলিশকে বললে পুলিশ বলে আমি কথা বলে ফোন দেবার ব্যবস্থা করছি। পরে পলাশ পুলিশকে মোবাইল এনে দেয় এবং পুলিশ আমাকে মোবাইল ফেরত দেয়। কিন্তু একটি মোবাইল সিম রেখে দেয়। ২৪/১১/২০২৪ ইং সকাল ৯ ঘটিকা থেকে ড্রিল মেশিন দিয়ে জোর পূর্বক ভাঙ্গছে। আমাদের আত্মীয় স্বজনরা দেখতে যেতে চাইলে দুর থেকে তাদের ধাওয়া করে তারিয়ে দেয়। এমতাবস্থায়, আমি ও আমার পরিবার অত্যান্ত নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies