1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
৭ নভেম্বরের ইতিহাস মুছে দিতে চেয়েছিল পতিত স্বৈরাচার : ডা. জাহিদ - Uttarkon
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:০৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ধর্ম-বর্ণ-মতের ঊর্ধ্বে আমরা সবাই একই পরিবারের সদস্য: প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সাথে ৯ ডিসেম্বর সাক্ষাৎ করবেন ইইউর ২৮ রাষ্ট্রদূত মামলা থাকলেই গণগ্রেফতার নয় : আইজিপি শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা প্রধান উপদেষ্টার সাথে অলি আহমদের সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক : জামায়াত আমির বাংলাদেশে নয়, ভারতে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বেশি গুঁতাগুঁতি করলে কাউকে ছাড় দেবো না : কর্নেল অলি বগুড়া শহরের সাতমাথায় এলইডি ডিজিটাল বিলবোর্ড উদ্বোধন শিবগঞ্জে একই স্কীমে অবৈধভাবে নলকূপ স্থাপনের অভিযোগ জনসাধারণের ভোগান্তি: আদমদীঘিতে ইউনিয়ন পরিষদের রায় ছাড়াই রাস্তার ইট তুলে ফেলার অভিযোগ

৭ নভেম্বরের ইতিহাস মুছে দিতে চেয়েছিল পতিত স্বৈরাচার : ডা. জাহিদ

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ১৮ বার প্রদশিত হয়েছে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জে এম জাহিদ হোসেন বলেছেন, “পতিত স্বৈরাচার সরকার ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ মুছে দিতে চেয়েছিল। বইয়ের পাতা থেকেও এটি মুছে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা সফল হয়নি। কারণ জনগণের ভালোবাসা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।” সোমবার (৪ নভেম্বর) নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে ঢাকায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের র‌্যালি উপলক্ষে ঢাকা মহানগরের নেতৃবৃন্দ এবং অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের নিয়ে যৌথসভা করেন ডা. জাহিদ হোসেন।ডা. জাহিদ বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহী জনতার আন্দোলনে ব্যর্থ হলে জিয়াউর রহমানের ফাঁসি হতো। বন্দী অবস্থা থেকে তাকে আপামর সিপাহী-জনতা মুক্ত করেছে। জনগণ তার হাতে দেশ পরিচালনার দায়িত্ব দিয়েছিল। পরে জিয়াউর রহমান দেশে জাতীয় ঐক্য তৈরি করেছিলেন।’ বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য বলেন, ‘গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার আন্দোলনে বিএনপির নেতাকর্মীরা অংশগ্রহণ করায় জনস্রোত নেমেছিল।’

ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে। অন্তর্বর্তী সরকার যাতে দায়িত্ব পালন না করতে পারে সেজন্য ষড়যন্ত্রকারীর থেমে নেই। তারা তাদের লুষ্ঠিত অর্থ ও বিভিন্ন অবৈধ অস্ত্র নিয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। বিভিন্ন নামে ও বেনামে ষড়যন্ত্র করে চলেছে।’

৭ নভেম্বর উপলক্ষে র‌্যালি সম্পর্কে তিনি জানান, নয়াপল্টনস্থ বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে থেকে র‍্যালি শুরু হয়ে ঢাকার বিভিন্ন সড়ক প্রদিক্ষণ করবে। ঢাকার পাশের জেলা নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, গাজীপুর, টাঙ্গাইল ও নরসিংদী জেলার নেতাকর্মীরাও কেন্দ্রীয় কর্মসূচিতে অংশ নিবেন। ঢাকার বাইরে বিভিন্ন জেলা ও মহানগরী তাদের মতো করে র‌্যালি করবে।

এছাড়াও কর্মসূচির মধ্যে রয়েছে- ৬ নভেম্বর (বুধবার) আলোচনা সভা, ৭ নভেম্বর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজার জিয়ারত এবং ৮ নভেম্বর বিএনপির ‘জাতীয় র‍্যালি’।

যৌথসভায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, আব্দুস সালাম আজাদ, প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, শ্রমিক দলের সমন্বয়নকারী শামসুর রহমান শিমুল বিশ্বাস, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক রফিকুল আলম মজুন, সদস্য সচিব তানভীর আহমেদ রবিন, উত্তরের সাবেক আহ্বায়ক সাইফুল আলম নীরব, সাবেক সদস্য সচিব আমিনুল হক, বিএনপির আন্তর্জাতিক কমিটির সদস্য ইঞ্জিনিয়ার ইশরাক হোসেন, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদসহ অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা।

র‍্যালিতে পোস্টার ও ব্যানারে বিএনপির শীর্ষ তিন নেতার বাইরে কারো ছবি ব্যবহার না করার সিদ্ধান্ত হয় যৌথসভায়। বলা হয়, সবাইকে সুশৃঙ্খলভাবে র‍্যালিতে অংশ নিতে হবে। জাসাসের আয়োজনে ব্যান্ড পার্টির বাইরে কোনো ঢোল, হাতি ও ঘোড়ার ব্যবহার না করতে নেতাকর্মীদের নির্দেশনা দেয়া হয়।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies