1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
আওয়ামী লীগের আমলে প্রতিবছর ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে : টিআইবি - Uttarkon
শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
ধর্ম-বর্ণ-মতের ঊর্ধ্বে আমরা সবাই একই পরিবারের সদস্য: প্রধান উপদেষ্টা প্রধান উপদেষ্টার সাথে ৯ ডিসেম্বর সাক্ষাৎ করবেন ইইউর ২৮ রাষ্ট্রদূত মামলা থাকলেই গণগ্রেফতার নয় : আইজিপি শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে ট্রাইব্যুনালের নিষেধাজ্ঞা প্রধান উপদেষ্টার সাথে অলি আহমদের সাক্ষাৎ না হওয়া দুঃখজনক : জামায়াত আমির বাংলাদেশে নয়, ভারতে শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানো উচিত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বেশি গুঁতাগুঁতি করলে কাউকে ছাড় দেবো না : কর্নেল অলি বগুড়া শহরের সাতমাথায় এলইডি ডিজিটাল বিলবোর্ড উদ্বোধন শিবগঞ্জে একই স্কীমে অবৈধভাবে নলকূপ স্থাপনের অভিযোগ জনসাধারণের ভোগান্তি: আদমদীঘিতে ইউনিয়ন পরিষদের রায় ছাড়াই রাস্তার ইট তুলে ফেলার অভিযোগ

আওয়ামী লীগের আমলে প্রতিবছর ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার হয়েছে : টিআইবি

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ২ নভেম্বর, ২০২৪
  • ২৬ বার প্রদশিত হয়েছে

আওয়ামী লীগের সবশেষ ১৫ বছরের শাসনামলে প্রতিবছর গড়ে কমপক্ষে ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দুর্নীতিবিরোধী সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান। তবে বাংলাদেশ থেকে কী পরিমাণ অর্থ পাচার হয়েছে, তার সুনির্দিষ্ট পরিমাণ বের করা সম্ভব হবে না বলে মনে করছেন তিনি। শনিবার (২ অক্টোবর) ইকোনোমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও সম্ভাবনার বাংলাদেশ আয়োজিত এক সেমিনারে তিনি এসব কথা জানান। ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘গভর্নর ব্যাংক খাত থেকে যে ১৭ বিলিয়ন ডলার পাচার হওয়ার কথা বলেছেন, বাস্তবে তার পরিমাণ আরো বেশি। তৎকালীন সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠ প্রভাবশালীরা ব্যাংক খাত ও বাণিজ্যের আড়ালে বছরে ১২-১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে।’ ‘দেড় দশকে রাষ্ট্র কাঠামোকে ব্যবহার করেই পাচার হয়েছে এসব অর্থ,’ বলেন তিনি। পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা সম্ভব জানিয়ে তিনি বলেন, ‘তবে প্রক্রিয়াটি খুবই জটিল।’ যে দেশে অর্থ পাচার করা হয়েছে সেই দেশের সাথে আইনি চুক্তি ও সমঝোতার মাধ্যমে ফিরিয়ে আনার পদক্ষেপ নেয়ার আহ্বান জানান ড. ইফতেখারুজ্জামান। বলেন, রাজনৈতিক, আমলাতান্ত্রিক ও ব্যবসায়িক সংস্কৃতি পরিবর্তন না হলে অর্থ পাচার ও দুর্নীতি বন্ধ হবে না।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে ইতোমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে। এরইমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সাথে বৈঠক করেছে সরকার। আগামী দুই বছরের মধ্যে যদি একটা পয়সাও ফেরত আসে তাহলে সেটাও বড় অর্জন হবে।

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, বাংলাদেশে ঋণ খেলাপির সংস্কৃতি যারা চালু করেছে, সেই প্রভাবশালীরাই পাঁচতারকা হোটেলে বসে ব্যাংকখাতের নীতি পলিসি তৈরি করতো। বাংলাদেশ ব্যাংক সেসব পলিসি শুধু ঘোষণা করত।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies