1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
হাইকোর্টে কিছু বিচারকের বিরুদ্ধে প্রচুর অভিযোগ রয়েছে : আইন উপদেষ্টা - Uttarkon
সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:১৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
বগুড়ায় অসুস্থ ও অসহায়দের দেখতে হাসপাতালে সাবেক এমপি লালু গাবতলীতে আওয়ামী সহযোগী সংগঠনের দু’জনসহ ৮জন গ্রেফতার জেলা বিএনপির সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে গাবতলীতে পৌর বিএনপি ও অঙ্গদলের প্রস্তুতিমূলক সভা তিন দফা দাবীতে দুপচাঁচিয়ায় ক্লাস বর্জন করে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ কালাইয়ে অনাবাদি ও পতিত জমিতে সজনে চাষ নাগেশ্বরীতে ‘ডেভিল হান্ট’ অভিযানে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার আ’লীগ সরকারের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে দেশকে পুনর্গঠন করতে হবে : তারেক রহমান পাসপোর্ট করতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগবে না : প্রধান উপদেষ্টা মোদির সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক বিফলে: আবারও অবৈধ ভারতীয়দের হাত-পা বেঁধেই ফেরত পাঠাল ‘তিস্তা বাঁচাই’ কর্মসূচি পন্ড করতেই পানি ছাড়লো ভারত!

হাইকোর্টে কিছু বিচারকের বিরুদ্ধে প্রচুর অভিযোগ রয়েছে : আইন উপদেষ্টা

  • সম্পাদনার সময় : রবিবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৪০ বার প্রদশিত হয়েছে

অন্তর্বর্তী সরকারের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, হাইকোর্টে কিছু বিচারক আছেন, তাদের বিরুদ্ধে প্রচুর অভিযোগ রয়েছে। তাই বর্তমান সময়ে সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিলের বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল পুনরুজ্জীবনের মধ্য দিয়ে আদালতের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেয়ার একটি ফোরাম পেয়েছে ছাত্র-জনতা। আজ রোববার সচিবালয়ে নিজ দফতরে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।আসিফ নজরুল বলেন, সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল এরই মধ্যে আমাদের সংবিধান অনুযায়ী গঠন করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ও আপিল বিভাগের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ দু’জন বিচারক মিলে গঠিত হয়। কেউ যদি আজই কোনো বিচারকের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন, তাহলে সেটির প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে।

আইন উপদেষ্টা বলেন, উচ্চ-আদালত সম্পূর্ণ স্বাধীন, তারা তাদের মতো করে ব্যবস্থা নেবেন। তবে আমরা মনে করি, ছাত্র-জনতা তাদের অভিযোগ যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে পেশ করতে একটা ফোরাম পেল। এটিকে ইতিবাচক অগ্রগতি হিসেবে দেখতে চাই।

তিনি আরো বলেন, আগে সুপ্রিম জুডিসিয়াল না থাকায় উচ্চ-আদালতের জবাবদিহি নিশ্চিত করার ফোরামটা ছিল না। আবার জবাবদিহি নিশ্চিত করার ইচ্ছাও তৎকালীন প্রশাসনের ছিল না। তখন ফরমায়েশি রায় হয়েছিল। সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে যে রকম রায় হয়েছে। তারেক রহমানকে বাংলাদেশে কথাই বলতে দেয়া হয়নি। বাকস্বাধীনতা রুদ্ধ করার মতো এমন রায়ও হয়েছে। এছাড়া বহু মানুষ তাদের মানবাধিকার রক্ষা করার সুযোগ পাননি। বিভিন্নভাবে নিপীড়নের শিকার হয়েছেন। বর্তমানে যারা কর্তৃপক্ষ রয়েছেন, আদালতের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার সদিচ্ছা তাদের আছে। এবার সেটা বাস্তবায়ন করার ফোরামও পুনরুজ্জীবিত হয়েছে। এটিকে ইতিবাচক হিসেবে দেখছি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies