1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি কমলেও দেখা দিয়েছে ভাঙন - Uttarkon
রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৪:২৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম:
উপদেষ্টা পরিষদের ওয়েবসাইটে ৬ সংস্কার কমিশনের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ বগুড়ায় জাসদের ভেঙে ফেলা কার্যালয় ব্যক্তি মালিকানার দাবি আজ থেকে গাজীপুরসহ সারাদেশে ‘অপারেশন ডেভিল হান্ট’ মোল্যা নজরুলসহ ৪ পুলিশ কর্মকর্তা আটক গাজীপুরে ডিসি অফিসের সামনে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কর্মীকে গুলি,সর্বত্র উত্তেজনা মুক্তিযোদ্ধা নন, মোজাম্মেল হলো খুনী ও ধর্ষক ভারতে বসে নতুন চক্রান্ত শুরু করেছে হাসিনা: মির্জা ফখরুল ৬৪ জেলায় বিএনপির কর্মসূচি ১১ ফেব্রুয়ারি থেকে গাজীপুরে ‘ভাঙচুর’ ঠেকাতে ছাত্রদের ডেকে নিয়ে পরিকল্পিতভাবে হামলা : গ্রেফতার ১৬, থানার ওসি প্রত্যাহার ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সরকারের প্রেতাত্মাদের ষড়যন্ত্র জনগণকে নিয়ে মোকাবেলা করা হবে: ড. খন্দকার

কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি কমলেও দেখা দিয়েছে ভাঙন

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৩৯ বার প্রদশিত হয়েছে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ উজানের ঢল ও টানা বৃষ্টিতে গত তিন দিন ধরে কুড়িগ্রামের ধরলা ব্রহ্মপুত্র দুধকুমার নদের পানি সমতলে বৃদ্ধি পেয়েছে।এসব নদ নদীর পানি বৃদ্ধি পেলেও বিপদসীমা অতিক্রম করে নি।তবে তিস্তা নদীর পানি বিপদসীমা অতিক্রম করে বন্যার সৃষ্টি হয়েছে।এতে দূর্ভোগে পড়েছিল রাজারহাট,উলিপুর ও চিলমারী উপজেলার চরাঞ্চলের মানুষজন। সকাল থেকে পানি কমে যাওয়ায় জনমনে স্বস্তি ফিরেছে।তবে পানি কমার সাথে সাথে দেখা দিয়েছে নদী ভাঙনের। কুড়িগ্রাম জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের সকাল ৯ টার তথ্য মতে,জেলার তিস্তা নদীর কাউনিয়া পয়েন্টে পানি কমে বিপদসীমার ২৯.৫ সেঃমিঃ নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এছাড়া ধরলা নদীর তালুক শিমুল বাড়ি পয়েন্টে বিপদসীমার ২৯.৮৭ সেঃ মিঃ ব্রহ্মপুত্র নদের চিলমারী পয়েন্টে নদীর পানি বিপদসীমার ২০.৯৮ ও দুধকুমার নদে নুন খাওয়া পয়েন্টে ২৩.৭৫ সেঃ মিঃ নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। সবগুলো নদ নদীর পানি বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও নতুন করে দেখা দিয়েছে ভাঙনের। রাজারহাট গতিয়াশাম এলাকার মোঃ আব্দুল হাই বলেন,গত দুদিন ধরে তিস্তার পানি ঢুকে তিস্তার চরের বাদাম, সব্জির ক্ষেত ও ধান ক্ষেত তলিয়ে গেছে। তবে পানি দ্রুত নেমে যাওয়ার কারনে সবজি ক্ষেতের ক্ষতি হলেও ধান ক্ষেতের তেমন ক্ষতি হবে না।তবে পানি কমার সাথে সাথে নদী ভাঙনের মুখে পড়েছি।তিস্তা নদীতে পানি বাড়লেও ভাঙে, কমলেও নদী ভাঙন শুরু হয়।কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার যাত্রাপুর ইউনিয়নের কৃষক মোঃ কামাল হোসেন বলেন, গত দু তিন দিন ধরে ব্রহ্মপুত্রের পানি বেড়েছে। আজও পানি বাড়তেছে।পানি বাড়া নিয়ে আমাদের আতঙ্ক নেই কিন্তু নদী ভাঙন শুরু হয়েছে।এ তিনদিনে চর যাত্রাপুর গ্রামের প্রায় ৮-১০ টি ঘর বাড়ি নদীতে চলে গেছে। কুড়িগ্রাম রাজারহাট আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে,জেলায় গত ২৪ ঘন্টায় মাত্র ২ মিঃমিঃ বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী দুই তিনদের মধ্যে আবারো বৃষ্টির সম্ভাবনা আছে বলে জানান আবহাওয়া অফিস। কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ রাকিবুল হাসান বলেন,তিস্তা নদীর গতিয়াশাম ও উলিপুর একটি স্কুল নদী ভাঙনের মুখে পড়ার খবর পেয়েছি।ওসব এলাকায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies