বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ আহতদের দেখতে তাদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নিতে আবারো হাসপাতালে ছুটে যান বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি মোঃ হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু। ১৪ সেপ্টেম্বর শনিবার দুপুরে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত সিরাজগঞ্জের সোহাগ, বগুড়া সদরের উপশহর এলাকার আব্দুস সামাদ, বগুড়ার শহরের নারুলির শামীম, কৈইপাড়ার শাওন, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের মামুন, বগুড়ার ধনুটের সোহেল, বগুড়ার ঠনঠনিয়ার ইলিয়াস হোসেন, জয়পুরহাটের তারেক রহমান, বগুড়া শহরের সবুজবাগ এলাকার মোহাম্মদ আসলাম, মাল গ্রামের তাহমীদ, উত্তর চেলো পাড়ার আরমানকে দেখতে যান এবং তাদের চিকিৎসার খোঁজ খবর নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি মোঃ হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন গাবতলী উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক আরিফুর রহমান মজনু, যুবদল নেতা সৌরভ হাসান, শাজাহানপুর উপজেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শহিদুল ইসলামসহ কর্তব্যরত চিকিৎসক এবং বিএনপি ও অঙ্গদলের নেতৃবৃন্দ। এছাড়া তিনি বিকেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে গুলিবিদ্ধ বগুড়া শহরে সূত্রাপুরের এস এম ফারদিনকে দেখতে তার বাসায় যান ও তার চিকিৎসার খোঁজ খবর এবং দুপুরে শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন শাহজাহানপুর উপজেলার আমরুল ইউনিয়নের শিশু আয়ানকে দেখতে যান ও চিকিৎসার খোঁজখবর নেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও কৃষক দল কেন্দ্রীয় কমিটির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাবেক এমপি মোঃ হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু।