1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
রাণীনগরে বাতাসে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্নের রোপা-আমন ধান - Uttarkon
বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৬:৫৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
যমুনা সেতু দিয়ে বাণিজ্যিকভাবে যাত্রী নিয়ে ছুটলো ট্রেন দুপচাঁচিয়ায় মদিনাতুল উলুম ক্বওমী মাদরাসাতে বৃক্ষরোপণ উলিপুরে দেড় বছরেও পুনঃনির্মাণ হয়নি ব্রিজ, ভোগান্তিতে ১০ গ্রামের ২০ হাজার মানুষ নওগাঁয় তারুন্যের উৎসবে ব্যাটমিন্টন প্রতিযোগিতা কুড়িগ্রাম জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের জায়গায় এখন উঠছে দোকানঘর মার্কিন নৌবাহিনীর ঘুম উড়িয়ে যে প্রযুক্তি আবিষ্কার করল চীন! সিএনজিচালক মিটারের বেশি ভাড়া নিলেই ৬ মাসের জেল, জরিমানা ৫০ হাজার ‘সাগর-রুনি হত্যায় সাবেক সরকার জড়িত’ জাতীয় কৃষক সম্মেলন-২৫ এর অর্থ উপ-কমিটির সভায় সাবেক এমপি লালু শেখ হাসিনা ভারতে বসে দেশ বিরোধী ষড়যন্ত্র করছে: গাজী আতাউর রহমান

রাণীনগরে বাতাসে দোল খাচ্ছে কৃষকের স্বপ্নের রোপা-আমন ধান

  • সম্পাদনার সময় : শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪৭ বার প্রদশিত হয়েছে

রাণীনগর (নওগাঁ) প্রতিনিধি ঃ শষ্য ভান্ডার খ্যাত নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার প্রন্তিক পর্যায়ের চাষিদের স্বপ্নের রোপা-আমন ধানের সবুজের দোল খাচ্ছে। ইতি মধ্যে উপজেলার ৮টি ইউনিয়নের নিচু জমি বাদে রোপা আমন ধান লাগানো সম্ভব্য জমিগুলোতে লাগানো শেষ হয়েছে। অতি বৃষ্টিপাত আর খরার কারণে চাষিরা শেষ মহুর্তে ধান লাগানোর জন্য মাঠে মাঠে সেচ মেশিন চালু করেছে। এ পর্যন্ত প্রায় সাড়ে ১৮হাজার হেক্টর জমিতে রোপা-আমন ধান লাগানো হয়েছে। নিচু জমি থেকে পানি নেমে যাওয়ার কারণে স্থানীয় কৃষি বিভাগের পরামর্শে আতব জাতের ধান লাগানো চলছে। উপজেলার প্রতিটি মাঠে রোপা-আমন ধান বাতাসে দোল খাচ্ছে। মাঠে মাঠে যতদূর চোখ যায় সবুজ আর সবুজ। নিড়ানি শেষে চাষিরা ধানের ক্ষেত রোগবালাই মুক্ত রাখতে কীটনাশক ছিটানো নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছে।  জানা গেছে, উপজেলার ৮টি ইউনিয়নে চলতি রোপা আমন মৌসুমে ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে রোপা-আমন ধানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও ধান চাষ হয়েছে প্রায় সাড়ে ১৮হাজার হেক্টর। মাঠের নি¤œাঞ্চলে পানিগুলো দ্রুত নেমে যাওয়ায় সুযোগ বুঝে চাষিরা আতব জাতের ধান লাগাচ্ছেন। লাগাতার খরার কারণে আগে লাগানো ধানগুলোতে প্রযোজনীয় সেচ দেওয়ার জন্য মাঠে মাঠে গভীর-অগভীর নলকূপগুলো চালু করা হয়েছে। জমিতে পানি দেওয়ার সুযোগ চাষিরা পেলেও ধান চাষের খরচ বৃদ্ধির পাওয়ার শঙ্কায় রয়েছে চাষিরা। পাশাপাশি আতংক রয়েছে নতুন করে বন্যার অশংকা। চলতি রোপা আমন ধানের মৌসুমে প্রায় ১হাজার ৭শ’কৃষকদের বিনামূল্যে কৃষি উপকরণ সারও বীজ প্রণোদনা প্রদান করা হয়।
হরিশপুর গ্রামের চাষি নূর ইসলাম আব্দুল হামিদ, জাহাঙ্গীর আলম ও মোবারক হোসেনের সাথে কথা বললে তারা জানান, কৃষি অধিদপ্তরের পরামর্শে বীজ তলা তৈরি করে কিছুটা আগে ভাগেই ধান লাগিয়েছি। আমাদের ধানগুলো অনেক ভালো হয়েছে। শেষ মহুর্তে প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে আশাকরি ভালো ফলন পাবো। উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ ফারজানা হক জানান, আবহাওয়া ভালো থাকলে এবার আশা করা যাচ্ছে লক্ষ্য মাত্রার চেয়ে বেশী জমিতে ধান রোপণ করা যাবে। ইতি মধ্যে মাঠ পর্যায়ে জমির শ্রেণী ভেদে প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার হেক্টর জমিতে ধান লাগানো শেষ হয়েছে। নিচু এলাকার পানি নেমে যাওয়ার কারণে চাষিরা নতুন করে আতব জাতের ধান লাগাচ্ছে। ভালো ফলনের জন্য কৃষকদের প্রতিনিয়ত পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। অনেক কৃষক ভালো বীজ নেয়ার জন্য অফিসে আসে তাদের কে অনেক ভালো মানের বীজ বিনামূলে দেওয়া হয়েছে। এখনো পর্যন্ত কোন রোবালাই নেই। সবকিছু ঠিক থাকলে আশাকরি ভালো ফলন পাবে চাষিরা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies