1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
মালগ্রামের দাদন ব্যবসায়ী জীনা’র ফাঁদে পড়ে শত শত মানুষ নি:স্ব - Uttarkon
রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০৭:১৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
গাবতলীতে আওয়ামী সহযোগী সংগঠনের দু’জনসহ ৮জন গ্রেফতার জেলা বিএনপির সমাবেশ সফলের লক্ষ্যে গাবতলীতে পৌর বিএনপি ও অঙ্গদলের প্রস্তুতিমূলক সভা তিন দফা দাবীতে দুপচাঁচিয়ায় ক্লাস বর্জন করে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ কালাইয়ে অনাবাদি ও পতিত জমিতে সজনে চাষ নাগেশ্বরীতে ‘ডেভিল হান্ট’ অভিযানে সাবেক পৌর মেয়র গ্রেফতার আ’লীগ সরকারের ধ্বংসযজ্ঞ থেকে দেশকে পুনর্গঠন করতে হবে : তারেক রহমান পাসপোর্ট করতে পুলিশ ভেরিফিকেশন লাগবে না : প্রধান উপদেষ্টা মোদির সঙ্গে ট্রাম্পের বৈঠক বিফলে: আবারও অবৈধ ভারতীয়দের হাত-পা বেঁধেই ফেরত পাঠাল ‘তিস্তা বাঁচাই’ কর্মসূচি পন্ড করতেই পানি ছাড়লো ভারত! গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে নির্বাচনই একমাত্র পথ: মির্জা ফখরুল

মালগ্রামের দাদন ব্যবসায়ী জীনা’র ফাঁদে পড়ে শত শত মানুষ নি:স্ব

  • সম্পাদনার সময় : বুধবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ৪৪ বার প্রদশিত হয়েছে

বগুড়া শহরের মালগ্রাম এলাকার শাহিনা বেগম বুধবার সকালে বগুড়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত সাংবাদিক সম্মেলনে অভিযোগ করেছেন, ‘মালগ্রাম এলাকার শহিদুল ইসলাম মিঠুর স্ত্রী আরজুনা বেগম (জীনা)’র দাদন ব্যবসার ফাঁদে পড়ে এলাকার শত শত নিরীহ ও সহজ সরল মানুষ সর্বশান্ত হয়ে পড়েছে। তার প্রতারনার স্বীকার হয়ে এবং একের পর এক মিথ্যা মামলার বেড়াজালে পরে অনেকে নিঃস্ব ও সর্বশান্ত হায়ে ঘরবাড়ি ছেড়ে পলাতক জীবন বেছে নিয়েছে। আমরা বিপদে পড়ে তার কাছে থেকে চড়া সুদে টাকা নিয়ে সুদে আসলে প্রায় ৭/৮ গুণ টাকা পরিশোধ করার পরেও সে আমাদেরকে মামলার ফাঁদে ফেলে আরো কয়েকগুণ টাকা দাবি করছে।’ তিনি আরও অভিযোগ করেন, ‘তার কাছে থেকে আমি ২০২২সালে আমার সাংসারিক কাজের জন্য ব্ল্যাংক চেক ও স্ট্যাম্প দিয়ে ২লক্ষ টাকা নিয়েছিলাম এবং তারপর গত ২ বছরে তাকে ৬ লক্ষ টাকা প্রদান করেছি। এরপরেও সে আদালতে আমার নামে চেক ডিজঅনার করে ১২ লক্ষ টাকার মামলা দিয়েছে। একই ভাবে মামুনুর রশিদের স্ত্রী হেনা বেগমের পাওনা ১লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকার বিপরীতে ৭ লক্ষ টাকা পরিশোধ করার পরেও ৮ লক্ষ টাকার মামলা দেয়। এছাড়াও নান্টুর স্ত্রী শেলি বেগমের ১লক্ষ টাকার বিপরীতে ২লক্ষ ৪০ হাজার টাকা পরিশোধের পরেও ৮ লক্ষ টাকার মামলা, তহমিনার বিরুদ্ধে ১৪ লক্ষ টাকার মামলা, আকবর শেখের পুত্র সান্তু ৫০ হাজার টাকা নিয়ে সুদে আসলে দ্বিগুন টাকা পরিশোধ করার পরেও মামলার ফাঁদে ফেলে তার বাড়ি নিজের নামে লিখে নেয়, রেজাউল করিমের স্ত্রী মনি বেগমের ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বিপরীতে ৪ গুণ পরিশোধ করার পরেও ১৬ লক্ষ টাকা দাবি করছে, ঐ এলাকার গোলাপীর বাড়ি লিখে নিয়েছে, এছাড়াও আব্দুর রাজ্জাক ভিকেলের পুত্র আব্দুস সালাম রাজিবের সব টাকা পরিশোধের পরেও ৫লক্ষ টাকার চেক জালিয়াতি মামলা করে হয়রানী করে যাচ্ছে। এছাড়াও রুকু, মতিন এবং আছুমা বেগম সহ প্রায় সব্যর কাছ থেকেই ব্ল্যাং চেক ও স্ট্যাম্প এ সাক্ষর। নিয়ে তাদেরকে হেনস্তা করে যাচ্ছে এ জীনা। এরকম শত শত মানুষকে সর্বসান্ত করেছে এই দাদন ব্যবসায়ী জীনা বেগম। প্রিয় কলম সৈনিক ভাইয়েরা, আপনারা এলাকায় গিয়ে তদন্ত করলে এই দাদন ব্যবসায়ী জীনা বেগমের আরো কুকীর্তি সম্পর্কে জানতে পারবেন। তার দাপটে এখন এলাকায় চলাফেরা করা এমনকি কেউ বাড়ি থাকতে পারছে না। অনেক পরিবার মান সম্মান রক্ষার্থে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে। সে দাদন ব্যবসা করে অনেক জায়গা জমি, বাড়ি ঘর এবং ঢাকা শহরের অভিজাত এলাকায় কয়েকটি ফ্ল্যাট কিনেছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। আজকে এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে আমরা প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি আকুল আবেদন জানাচ্ছি। সঠিক তদন্ত’র মাধ্যমে এই দাদন ব্যবসায়ীর মিথ্যা মামলা থেকে আমাদের রক্ষা করতে এগিয়ে আসার আহবান জানাচ্ছি এবং তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি দাবি জানাচ্ছি।”

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies