1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ৬৪০ : স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় - Uttarkon
শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ০২:৪৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
বিপ্লবের মাধ্যমে ছাত্র-শিক্ষক সমাজ চিন্তার স্বাধীনতা ফিরে পেয়েছে উপযুক্ত সময়ে নির্বাচন দিলেই জাতির চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা সম্ভব : মির্জা ফখরুল ৭ই নভেম্বর জাতীয় জীবনের এক ঐতিহাসিক অবিস্মরণীয় দিন-রেজাউল করিম বাদশা ২য় স্বাধীনতা নস্যাৎ করতে ফ্যাসিষ্ট আওয়ামীলীগ গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত-বগুড়া প্রেসক্লাব ও জেইউবি’র আলোচনা সভায় বাদশা  দেশের সংকট কাটিয়ে আগামী ছয় মাসের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের দাবি, মিনুর বগুড়ায় জামায়াতের জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালন গাবতলীতে ৪ হাজার কৃষকের মাঝে বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণের উদ্বোধন বদলগাছীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বর্ণাঢ্য র‍্যালী ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত নওগাঁয় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত ট্রাম্পের অধীনে বাংলাদেশের প্রতি মার্কিন নীতির বড় পরিবর্তনের সম্ভাবনা নেই : তৌহিদ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ৬৪০ : স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৯ বার প্রদশিত হয়েছে

গত ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে অন্তত ৬৪০ জন নিহত হয়েছে। আহতের সংখ্যা ১৯ হাজার ২০০ জনেরও বেশি। সোমবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। যদিও গত বৃহস্পতিবার জমা দেয়া ওই প্রতিবেদনে ৬৩১ জনের নিহতের তথ্য উল্লেখ করা হয়েছিল। স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সাবেক সিনিয়র সচিব ও কমিটির প্রধান মুহাম্মদ হুমায়ুন কবির বিবিসি বাংলাকে বলেন, ‘নিহতের সংখ্যা আরো বাড়বে। কারণ সাভারে যারা মারা গিয়েছিল এবং যাদেরকে কোনো কাগজ ছাড়া দাফন করা হয়েছিল তাদেরকে রিপোর্টিং -এর সুযোগ দিতে হবে। ফলে আরো বাড়বে নিহতের সংখ্যা। এ সংখ্যা আজকে ৬৪০ জন।’ এ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৪৫০ জনেরও বেশি মানুষকে মৃত অবস্থায় হাসপাতালে নেয়া হয়েছিল। এই ২১ দিনের মধ্যে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৮১ জন মারা গেছে। এই আন্দোলনে হতাহতদের পরিপূর্ণ তালিকা তৈরি করতে গত ১৫ অগাস্ট স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করে। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয়ে কমিটি প্রতিবেদন জমা দিয়েছে বলে জানান কবির। তিনি বলেন, ‘আহত ১৯ হাজারেরও বেশি। এর মধ্যে কিছু ব্যক্তি আছে গুরুতর আহত। যারা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। ইনডোরে ভর্তি ছিল সাড়ে সাত হাজারের মতো লোক।’ প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, আহতদের মধ্যে ১৬ হাজার জনের বেশি সরকারি হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিয়েছেন। অন্তত তিন হাজার জন বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘এটি একটি খসড়া তালিকা। মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা এর তথ্য আরো আপডেট করছেন। আরো ডেটা কালেক্ট করতে হবে। যেহেতু লোকগুলো চিকিৎসা নিয়ে হাসপাতাল থেকে চলে গেছে তাই তাদের তথ্য কালেক্ট করতে হবে। ৫ তারিখ পর্যন্ত অনেকে কারেক্ট তথ্য দেয়নি।’ ‘সব হাসপাতালে রেজিস্ট্রারও সেইম স্ট্রাকচারে মেইনটেইন করে না। এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবেলা করেই এই তথ্যগুলো তৈরি করা হয়েছে। তবে প্রতি মুহূর্তেই এসব তথ্য বদলাবে। কম্পিউটারাইজড ডাটাবেইজের ধর্ম হচ্ছে একটা লাইভ ডাটা যখন ঢুকবে প্রতি মুহূর্তেই তা বদলাবে,’ বলেন কবির। পূর্ণাঙ্গ তথ্য পেতে আরো মাস খানেক সময় লাগবে বলে জানান তিনি। ঢাকা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ১১ হাজার মানুষ আহত হয়েছে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। চট্টগ্রামে আহতের সংখ্যা দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দুই হাজার। প্রতিবেদন অনুযায়ী, ঢাকা বিভাগে নিহতে সংখ্যা সর্বোচ্চ। এ বিভাগে নিহত হয়েছে ৪৭৭ জন। নিহতের সংখ্যা সবচেয়ে কম বরিশালে একজন। চট্টগ্রাম ও খুলনায় নিহতের সংখ্যা যথাক্রমে ৪৩ ও ৩৯ জন। প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি গুরুতর আহত তিন হাজার ৪৮ জন। আঘাতের কারণে স্থায়ীভাবে শারীরিক অক্ষম হয়ে পড়েছে অন্তত ৫৩৫ জন। স্বাস্থ্য অধিদফতরের অধীনে ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম আন্দোলনে আহত ও নিহতদের তালিকা তৈরি করছে বলে জানান তিনি। সূত্র : বিবিসি

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies