মঙ্গলবার (৪ সেপ্টেম্বর) ভোরে সাপাহার উপজেলার আইহাই সীমান্ত এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। জানা যায় গত ৩ আগস্ট শহরের কেডির মোড়ে জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাংচুরের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগ এনে ছাত্রলীগ নেতা মেহেদী হাসানসহ ৯২ জন নেতাকর্মীর নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা আর আসামির বিরুদ্ধে ১৩ আগস্ট সদর মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব বায়েজিদ হোসেন পলাশ। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জানা যায় মেহেদী ভারতে পালানোর চেষ্টা করছেন। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত থেকেই সীমান্তবর্তী এলাকায় গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছিলো। স্থানীয় থানা পুলিশের সহযোগীতায় ভোর ৪টার দিকে আইহাই সীমান্ত অতিক্রম করে ভারতে পালানোর সময় মেহেদীকে গ্রেফতার করা হয়। মেহেদী শহরের সন্ত্রাসী গ্যাংয়ের গডফাদার হিসেবে পরিচিতি ছিলো। তার বিরুদ্ধে অস্ত্রসহ একাধিক মামলা রয়েছে। রাজনৈতিক ছত্রছায়ায় মেহেদী নানান অপকর্ম করে আসছিলো। তবে ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর থেকে গা ঢাকা দিয়েছিলো মেহেদী। গ্ৰফতারের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।