1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
পাবনায় সাংবাদিক প্রবীর সাহাকে মারধরের অভিযোগ - Uttarkon
শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫, ০২:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
সবাই ঐক্যবদ্ধ না থাকলে ৫ আগস্টের অবমাননা হবে : প্রধান উপদেষ্টা ঘোষণাপত্রকে কেন্দ্র করে যেন ফাটল সৃষ্টি না হয় : সালাহউদ্দিন মাগুরার কর্মী সমাবেশে আমিরে জামায়াত ডা. শফিকুর রহমান: সমর্থন দিন, স্বপ্নের মানবিক দেশ গড়ব ইনশাআল্লাহ জুলাই গণঅভ্যুত্থানে বাড্ডা-রামপুরা-বনশ্রীর শহীদদের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দিলো আমরা বিএনপি পরিবার জুলাই অভ্যুত্থানের ৮৩৪ জন শহীদের গেজেট প্রকাশ ১৭ বছর পর কারামুক্ত লুৎফুজ্জামান বাবর চাটমোহর মহিলা ডিগ্রি কলেজে তারুণ্যের উৎসব অনুষ্ঠিত আওয়ামী জাহেলিয়াত দেশে ধর্মীয় শিক্ষা ও কুরআন প্রতিষ্ঠার আন্দোলন নস্যাৎ করতে চেয়েছিল : মাওলানা আব্দুল হক নওগাঁয় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের আন্ত: জেলা বৈঠক অনুষ্ঠিত রায়গঞ্জের রৌহা মাদার তলা খালের উপড় ব্রীজের দাবী এলাকা বাসীর

পাবনায় সাংবাদিক প্রবীর সাহাকে মারধরের অভিযোগ

  • সম্পাদনার সময় : সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪
  • ৬১ বার প্রদশিত হয়েছে

পাবনা প্রতিনিধি: কালের কন্ঠের পাবনা প্রতিনিধি প্রবীর কুমার সাহাকে মারধর করার অভিযোগ উঠেছে জেলা পরিষদ সদস্য নজরুল ইসলাম সোহেল ও তার অনুসারীদের বিরুদ্ধে। সোমবার (০১ জুলাই) দুপুরে পাবনা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষে ও তার বাইরে এই ঘটনা ঘটে। সাংবাদিক প্রবীর সাহার অভিযোগ, পেশাগত দায়িত্ব পালনে দুপুরের দিকে জেলা পরিষদে যান তিনি। সেখানে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে দেখা করতে তার কক্ষে প্রবেশ করেন। সেখানে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ সদস্য নজরুল ইসলাম সোহেল। এ সময় সাংবাদিক প্রবীর সাহা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলার ইচ্ছা ব্যক্ত করেন। সেইসাথে জেলা পরিষদ সদস্য নজরুল ইসলাম সোহেলের সাথে কথা শেষ হলে তাকে (প্রবীর) ডাকতে বলেন।

তখন হঠাৎ করেই জেলা পরিষদ সদস্য সোহেল রাগান্বিত স্বরে প্রবির সাহাকে বলেন, ‘হ্যাঁ আপনি কত বড় সাংবাদিক হয়েছেন, আমাকে বের হয়ে যতে বলেন। আপনি বের হয়ে যান।’ এক পর্যায়ে সাংবাদিক প্রবির সাহাকে ধাক্কাতে ধাক্কাতে কক্ষের বাইরে নিয়ে যান। এ সময় চেঁচামেচি শুনে জেলা পরিষদে থাকা সোহেলের অনুসারীরা এসে প্রবীর সাহাকে শার্টের কলার ধরে কিল ঘুষি মারতে থাকেন। পরে সেখানে থাকা জেলা পরিষদের কর্মচারীরা তাকে উদ্ধার করে নিরাপদে বাইরে নিয়ে যান।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত জেলা পরিষদ সদস্য নজরুল ইসলাম সোহেল বলেন, ‘প্রবীর সাহা হঠাৎ করে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কক্ষে এসে বলেন তার সাথে কথা আছে। আমাকে বের হয়ে যেতে বলেন। তখন বিষয়টি আমার মাইন্ডে লেগেছে। তাই কিছু কথা কাটাকাটি হয়েছে। তাকে মারধর করা হয়নি।’

জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ অতুল মন্ডল বলেন, ‘আমি, জেলা পরিষদ সদস্য সোহেল ও সাংবাদিক প্রবীর সাহা একসাথে আমার কক্ষে আসি। ওই সময় সাংবাদিক প্রবীর সাহা আমার সাথে কথা বলতে চান। তিনি সোহেল সাহেবকে বলেন, আপনি থাকবেন, নাকি আমি থাকবো। এটা নিয়ে কেন জানি হুট করে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি শুরু হয়। পরে তারা কক্ষের বাইরে চলে যান। সেখানে কি হয়েছে বলতে পারবো না।’

এদিকে, সাংবাদিক প্রবীর সাহাকে মারধরের ঘটনায় পাবনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এবিএম ফজলুর রহমান সহ জেলায় কর্মরত সাংবাদিকরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। তারা অবিলম্বে ঘটনা তদন্ত করে জেলা পরিষদ সদস্য সোহেলের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies