নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধিঃ বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলার ৪নং থালতামাঝগ্রাম ইউনিয়নের দাড়িয়াপুর, আমড়াগোহাইল গ্রামে ড্রেন নির্মানের জন্য আশে-পাশের কয়েকটি গ্রামের কৃষক কুলের আবাদী ফসলী জমি ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। ড্রেনটি উক্ত এলাকাবাসীর দীর্ঘদিনের প্রানের দাবী ছিল। সরোজমিনে গিয়ে দেখা যায়, আমড়াগোহাইল সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পশ্চিম পাশের্^ এলজিএসপি-৩ প্রকল্পের আওতায় ৬৭.০০ মিটার ড্রেন নির্মান হয়। গত বছর ইরি মৌসুমে অতি বৃষ্টির কারণে কয়েক শত হেক্টর জমির ধান নষ্ট হয়ে যায়। ফলে এলাকাবাসী চরম ক্ষতির সম্মুখিন হয় এবং এক পর্যায়ে হতাশ হয়ে পড়ে। যাদের প্রচেষ্টায় ড্রেনটি নির্মান করা হয় তাদেরকে অভিনন্দন জানিয়েছেন অত্র এলাকাবাসী। ড্রেন নির্মানে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন, নন্দীগ্রাম উপজেলা কৃতি সন্তান ও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব (পিপিপি) ড. মোঃ মুশফিকুর রহমান, বগুড়ার জেলার সাবেক জেলা প্রশাসক মোঃ জিয়াউল হক, নন্দীগ্রাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ রেজাউল আশরাফ জিন্নাহ, উপজেলা নির্বাহী অফিসার শিফা নুসরাত, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ রায়হানুল ইসলাম, উপজেলা প্রকৌশলী শা-রিদ শাহনেওয়াজ, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃ শামসুজ্জোহা, ব্রিগ্রেডিয়ার জেনারেল শামছুর রহমান (শামস্), বাংলাদেশ আমদানী রপ্তানি বুরো’র অতিরিক্ত সচিব এম,এ মজিদ, নন্দীগ্রাম উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি মোঃ আনোয়ার হোসেন রানা, সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র মোঃ আনিছুর রহমান, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান দুলাল চন্দ্র মহন্ত, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শ্রাবণী আক্তার বানু, জেলা পরিষদের সদস্য মোঃ মুকুল হোসেন, উপজেলা কৃষি অফিসার আদনান বাবু, ৪নং থালতামাঝগ্রাম ইউপি চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল মতিন প্রমুখ। এব্যাপারে দাড়িয়াপুর গ্রামের আলহাজ¦ মুহাঃ জহুরুল ইসলাম বাবু’র সাথে কথা বললে তিনি বলেন, গত বছর ইরি মৌসুমে জলাবদ্ধতার কারণে আমাদের গ্রাম ও আশে পাশের কয়েকশত বিঘা জমির ফসল নষ্ট হয়ে যায়। তাই উপরে উল্লেখিত ব্যক্তিবর্গের আন্তরিক প্রচেষ্টার কারণে ড্রেন নির্মান হওয়ায় আমরা অত্যন্ত আনন্দিত এবং তাদের প্রতি আমরা এলাকাবাসীর পক্ষ থেকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।