1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
বেড়েছে পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম - Uttarkon
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:১৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
দুই দেশেরই ভিসা পেয়েছেন খালেদা জিয়া জনগণের কাছে সংস্কার প্রস্তাব পৌঁছাতে হবে: তারেক রহমান অনুর্ধ্ব ১৯ এশিয়া কাপ: ভারতকে বিধ্বস্ত করে শিরোপা জয় বাংলাদেশের বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার প্রতিরোধে মেটার সহযোগিতা চাইলেন ড. ইউনূস সিরিয়ায় সুন্নীদের বিজয়: নেপথ্যের নায়ক হযরত ওমরের বংশধর জোলানি সিরিয়ায় ৫৩ বছরের আসাদ পরিবারের পতন অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে পিছিয়ে পড়ল ভারত সেচপাম্পের পাওনা ধানের ভাগ নিয়ে বিরোধে গাবতলীতে ৩ ভাইয়ের পেটে ছুড়িকাঘাত, নিহত-১ বগুড়ায় জামায়াতের অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন ও সহায়তা প্রদান বগুড়ায় জামায়াতের যুব শাখার ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত

বেড়েছে পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম

  • সম্পাদনার সময় : বৃহস্পতিবার, ৭ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৬৪ বার প্রদশিত হয়েছে

উত্তরকোণ ডেস্ক :  রাজধানীর বাজারে হুট করে বেড়েছে পেঁয়াজ ও ব্রয়লার মুরগির দাম। গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি ব্রয়লারের দাম ২৫ টাকা এবং পেঁয়াজে ৩০ থেকে ৩৫ টাকা বেড়েছে। এছাড়া মোটা চালের দামও বেড়েছে ২ থেকে ৩ টাকা। তবে কিছুটা স্বস্তি রয়েছে কাঁচা মরিচ ও ডিমে। আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও মালিবাগ বাজারে ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি ব্রয়লার ১৮০ থেকে ১৮৫ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৭০ থেকে ৭৫ এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৬০ থেকে ৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। গত সপ্তাহে দেশি পেঁয়াজ ১৫৫ থেকে ১৬০ এবং ভারতীয় পেঁয়াজ ৪৫ থেকে ৫০ এবং ব্রয়লারের দাম ছিল ১৬০ থেকে ১৬৫ টাকা। তবে মাস খানেক আগে আরও কম দামে ১২৫ থেকে ১৩০ টাকায় বিক্রি হয়েছে ব্রয়লার মুরগি। পাকিস্তানি মুরগিরও দাম বাড়তি। বিক্রেতারা প্রতি কেজির দাম নিচ্ছেন ৩০০ থেকে ৩২০ টাকা। কারওয়ান বাজারের মা রোকেয়া চিকেন ব্রয়লার হাউজের একজন বিক্রয়কর্মী সমকালকে বলেন, মুরগির খাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় গত দুই দিনে কেজিতে ২০ টাকার মত দাম বেড়েছে ব্রয়লারের। বাজারে সবচেয়ে বেশি চাহিদা থাকা স্বর্ণা ও বিআর-২৮ জাতীয় চালের দাম কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা বেড়ে ৫০ থেকে ৫৩ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর মিনিকেট ৬২ থেকে ৬৫ টাকা, নাজিরশাইলের দাম ৬৫ থেকে ৭০ টাকা। আর আগে থেকে বেড়ে যাওয়া চিনি, সয়াবিন তেল ও মসুর ডালের দাম কমেনি এখনও। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় গত ৫ সেপ্টেম্বর লিটারে ৪ টাকা বাড়িয়ে খোলা সয়াবিন তেলের দর খুচরা পর্যায়ে ১২৯ টাকা, পামওয়েল ১১৬ টাকা এবং বোতলজাত সয়াবিনের প্রতি লিটার ১৫৩ টাকা নির্ধারন করে দেয়। এরপর ৯ সেপ্টেম্বর খোলা চিনির দাম প্রতি কেজি সর্বোচ্চ ৭৪ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনি প্রতি কেজি ৭৫ টাকা নির্ধারন করে দেয়া হয়। কিন্তু এই দামে রাজধানীর কোথাও খুচরা বিক্রেতারা সয়াবিন তেল ও চিনি বিক্রি করছেন না। খোলা সোয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১৪০ থেকে ১৪৫, বোতলজাত প্রতি লিটার ১৪৮ থেকে ১৫০, খোলা চিনি ৮০ এবং প্যাকেটজাত চিনি ৮৫ থেকে ৮৭ টাকায় বিক্রি করছেন বিক্রেতারা। আগের মতই আমদানি করা মসুর ডাল ৯০ এবং দেশি মসুর ডাল ১০৫ থেকে ১১০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, বেশিরভাগ দোকানে খোলা সয়াবিন ও পাম অয়েল নেই। এ বিষয়ে মালিবাগ বাজারের একজন মুদি দোকানদার সমকালকে বলেন, খোলা সয়াবিন ও বোতলজাত তেল দুটোই প্রায় সমান দামে কিনতে হয়। খোলা সয়াবিনের দাম পাইকারিতে ১৩৭ থেকে ১৩৮ টাকায় কিনতে হয়। ফলে ১৪০ থেকে ১৪৫ টাকায় বিক্রি করতে হয়। কিন্তু এই দামে বিক্রি করলে সরকারি সংস্থাগুলোর রোষানলে পড়তে হয়। সেই কারণে ব্যবসায়িরা খোলা সয়াবিন তেল বিক্রি করতে চান না। তবে ডিম ও কাঁচা মরিচের দাম কমতির দিকে। ফার্মের প্রতি ডজন ডিম ১০৫ থেকে ১১০ এবং মরিচ ১২০ থেকে ১৪০ টাকায় কেনা যাবে। বাজারে শীতের সবজি আসা শুরু হলেও দাম চড়া। বিক্রেতারা ছোট আকারের প্রতি পিস ফুলকপির দাম হাঁকছেন ৬০ থেকে ৭০ টাকা। এছাড়া সিম ৮০ থেকে ৯০ টমেটো ১০০ থেকে ১২০ টাকা। তবে অন্যান্য সবজি মিলবে ৪০ থেকে ৫০ টাকার মধ্যে। এছাড়া রুই মাছের কেজি মানভেদে ২৫০ থেকে ২৮০, কাতল ৩০০ থেকে ৩২০, কই ১৫০ থেকে ১৭০, চিংড়ি ৪০০ থেকে ৮০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কারওয়ান বাজারে শরিফ হোসেন নামের একজন ক্রেতা বলেন, দফায় দফায় যে হারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে তাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। বাজারে আসলে এখন পরিমাণে কম কিনতে হয়। সবজি, মাছ-মুরগি সব কিছুরই দাম বাড়তি।

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies