দিনাজপুর: দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির পাঁচ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে আরও ৪৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ করা হয়েছে। এ ঘটনায় খনির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পাঁচ কর্মকর্তা হলেন: উপ-ব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ হোসেন, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান নুর, সহকারী ব্যবস্থাপক মো. শিবলি জামান, সহকারী ব্যবস্থাপক ফয়সাল মাহমুদ ও সহকারী ব্যবস্থাপক সুশান্ত কুমার।
খনির দায়িত্বশীল কয়েকজন কর্মকর্তা দাবি করেন, গত ১ সেপ্টেম্বর খনিতে প্রবেশ ও বের হওয়াকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এ ঘটনার জেরে খনি কর্তৃপক্ষ পাঁচ কর্মকর্তাকে ১০ কর্মদিবসের জন্য বরখাস্ত, ১০ কর্মকর্তার নামে বিভাগীয় মামলাসহ ৪৮ জনকে শোকজ করে।
সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া কয়লা খনির উপ-ব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ হোসেন দাবি করেন, খনির উৎপাদন ঠিকাদার হিসেবে আগের ঠিকাদার এক্সএমসি-সিএমসিকে নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। খনির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনৈতিক সুবিধা নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে—বিষয়টি তাঁরা জানতে পারায় এবং দুর্নীতি আড়াল করতেই পাঁচ জনকে বরখাস্তসহ ৪৮ জনকে শোকজ করা হয়েছে।
এদিকে, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. কামরুজ্জামান ও মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) গোপাল চন্দ্র সাহাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাঁরা ধরেননি।
দিনাজপুর: দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার বড়পুকুরিয়া কয়লা খনির পাঁচ কর্মকর্তাকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। একই সঙ্গে আরও ৪৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে শোকজ করা হয়েছে। এ ঘটনায় খনির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
সাময়িক বরখাস্ত হওয়া পাঁচ কর্মকর্তা হলেন: উপ-ব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ হোসেন, উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. আসাদুজ্জামান নুর, সহকারী ব্যবস্থাপক মো. শিবলি জামান, সহকারী ব্যবস্থাপক ফয়সাল মাহমুদ ও সহকারী ব্যবস্থাপক সুশান্ত কুমার।
খনির দায়িত্বশীল কয়েকজন কর্মকর্তা দাবি করেন, গত ১ সেপ্টেম্বর খনিতে প্রবেশ ও বের হওয়াকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তা বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তার সঙ্গে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে বাগবিতণ্ডা হয়। এ ঘটনার জেরে খনি কর্তৃপক্ষ পাঁচ কর্মকর্তাকে ১০ কর্মদিবসের জন্য বরখাস্ত, ১০ কর্মকর্তার নামে বিভাগীয় মামলাসহ ৪৮ জনকে শোকজ করে।
সাময়িকভাবে বরখাস্ত হওয়া কয়লা খনির উপ-ব্যবস্থাপক মো. সাজ্জাদ হোসেন দাবি করেন, খনির উৎপাদন ঠিকাদার হিসেবে আগের ঠিকাদার এক্সএমসি-সিএমসিকে নিয়োগের প্রক্রিয়া চলছে। খনির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনৈতিক সুবিধা নিয়ে চুক্তি স্বাক্ষরের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে—বিষয়টি তাঁরা জানতে পারায় এবং দুর্নীতি আড়াল করতেই পাঁচ জনকে বরখাস্তসহ ৪৮ জনকে শোকজ করা হয়েছে।
এদিকে, বড়পুকুরিয়া কোল মাইনিং কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মো. কামরুজ্জামান ও মহাব্যবস্থাপক (প্রশাসন) গোপাল চন্দ্র সাহাকে একাধিকবার ফোন করা হলেও তাঁরা ধরেননি।