1. nobinbogra@gmail.com : Md. Nobirul Islam (Nobin) : Md. Nobirul Islam (Nobin)
  2. bd.momin95@gmail.com : sojibmomin :
  3. bd.momin00@gmail.com : Abdullah Momin : Abdullah Momin
  4. bd.momin@gmail.com : Uttarkon2 : Uttar kon
শেখ হাসিনার অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়: আলাল - Uttarkon
সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম:
দুই দেশেরই ভিসা পেয়েছেন খালেদা জিয়া জনগণের কাছে সংস্কার প্রস্তাব পৌঁছাতে হবে: তারেক রহমান অনুর্ধ্ব ১৯ এশিয়া কাপ: ভারতকে বিধ্বস্ত করে শিরোপা জয় বাংলাদেশের বাংলাদেশবিরোধী অপপ্রচার প্রতিরোধে মেটার সহযোগিতা চাইলেন ড. ইউনূস সিরিয়ায় সুন্নীদের বিজয়: নেপথ্যের নায়ক হযরত ওমরের বংশধর জোলানি সিরিয়ায় ৫৩ বছরের আসাদ পরিবারের পতন অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ থেকে পিছিয়ে পড়ল ভারত সেচপাম্পের পাওনা ধানের ভাগ নিয়ে বিরোধে গাবতলীতে ৩ ভাইয়ের পেটে ছুড়িকাঘাত, নিহত-১ বগুড়ায় জামায়াতের অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন ও সহায়তা প্রদান বগুড়ায় জামায়াতের যুব শাখার ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্ট অনুষ্ঠিত

শেখ হাসিনার অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়: আলাল

  • সম্পাদনার সময় : শনিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ১৮৪ বার প্রদশিত হয়েছে

ঢাকা : বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও যুবদলের সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল বলেছেন, আমরা যদি একটা নিরপেক্ষ নির্বাচন আদায় করতে পারি, তাহলে দেশে গণতন্ত্র ফিরে আসবে।
এর মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়া মুক্তি পাবে, তারেক রহমান দেশে এসে গণতন্ত্রের অভিযাত্রার নেতৃত্ব তুলে নিতে পারবে। কিন্তু শেখ হাসিনার অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়; এটা প্রমাণিত হয়ে গেছে। নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে হলে তার অধীনে নির্বাচন করা যাবে না।
তিনি বলেন, সংযত আচরণ সংহত সংগঠন এই দুটো থাকলেই বিজয় সম্ভব। এই দুটো যদি আমরা করতে পারি, তাহলে নবীন দল থেকে যে নেতৃত্ব গড়ে উঠবে তখন বিএনপি আরো সমৃদ্ধ হবে। আমরা বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত করতে পারব। তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনতে পারব এবং তার হাতে গণতন্ত্রের নেতৃত্ব তুলে দিতে পারবো ।
শনিবার (১১ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী নবীন দল এর উদ্যোগে বিএনপি’র ৪৩ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপির শীর্ষস্থানীয় এই নেতা বলেন, জাতিকে সাংঘাতিক ভাবে কু শিক্ষা দেওয়ার জন্য যা করার দরকার, আওয়ামী লীগ তা করছে। তারা যে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেয়, তাদের এই কুরুচিপূর্ণ বক্তব্যের উত্তর কেন দিব? আমি দেবো না। কারণ যে গাছে ফল আছে সেই গাছে ঢিল মারবেই। ন্যাড়া গাছে তো কেউ ঢিল মারবে না। বিএনপি তো ন্যাড়া গাছ না বড় ফল বৃক্ষ। বিএনপি এই দেশে যতবার ক্ষমতায় এসেছে ততবারই ফলবান বৃক্ষের পরিচয় দিয়েছে।
বিএনপির এ যুগ্ম মহাসচিব বলেন, আওয়ামী লীগ জাতিকে যে কু শিক্ষা দিচ্ছে এই ফল তাদেরকে ভোগ করতে হবে। কিন্তু আশ্চর্য হল একই সাথে জাতিকেও ভোগ করতে হবে। জাতিকে তো এই ফল ভোগের শিকার হতে দেওয়া যায় না। সেই জন্য বিএনপি যে দায়িত্ব সেই দায়িত্ব পালন করার জন্যেই বিশেষ করে নবীনদের এই যায়গা গুলোতে সঠিক নিরপেক্ষ ইতিহাস এর যে চুম্বক অংশগুলো আছে সেগুলো তুলে ধরতে হবে।
যুবদলের সাবেক এই সভাপতি বলেন, দেশের প্রবৃদ্ধি নিয়ে আওয়ামী লীগ এত কথা বলে কিন্তু বিএনপি’র সময় দেশে প্রবৃদ্ধি ছিল শতকরা ৭%, বিএনপি’র সময় বাংলাদেশের অর্থনীতি ইমারজিন টাইগার উপাধি পেয়েছিল। বিএনপি’র সময় ১১ টি উন্নয়নশীল দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ছিল চার নাম্বারে।
তিনি বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান এর হত্যার দ্বায় বিএনপির উপর চাপানো হয়। কিন্তু তার হত্যার সাথে যারা জড়িত ছিল সবাইতো আওয়ামী লীগের। পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের সভাপতি হয়েছে আব্দুল মালেক ওই সময়কার স্পিকার। তিনি লন্ডনের এয়ারপোর্টে গিয়ে বলেছেন বাংলাদেশ ফেরাউনের হাত থেকে মুক্তি পেয়েছে। এটা সেই আওয়ামী লীগ।এখনো শেখ সেলিম বলেন শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার সাথে শফিউল্লাহ, হাসানুল হক ইনু, রাশেদ খান মেনন জড়িত। আর হাসানুল হক ইনু বলেন সেদিন শেখ সেলিম আমেরিকান অ্যাম্বাসিতে কেন হাজির হয়েছিলেন। সেটাও জাতি জানতে চায়। আবার শেখ হাসিনা বলেন আমার মায়ের হাতের রান্না যারা খেয়েছে তারাই আমার বাবার হত্যার সাথে জড়িত। আবার জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে শেখ হাসিনা বলেন আমি ছাড়া আওয়ামী লীগের সবাইকে কেনা যায়।
শেখ হাসিনার উদ্দ্যোশে আলাল বলেন, চোর, খুনি, বাটপার সবাই যখন আপনার দলে আপনি স্বীকার করেন তাহলে জিয়াউর রহমানকে খামচি মারেন কেন? কারণটা হলো এই জায়গায় তেহাত্তর বছরের আওয়ামী লীগের সাথে ৪৩ বছরের বিএনপি বারবার পাল্লা দিয়ে ক্ষমতায় আসে নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে। এই জায়গাটাই হচ্ছে তাদের যন্ত্রনা।
বিএনপির এই নেতা বলেন, দেশে এখন যে রাজত্ব কায়েমের চেষ্টা এই জায়গায় বড় বাধা হচ্ছে বিএনপি, শহীদ জিয়া, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া সবচেয়ে বড় প্রতিবন্ধ হচ্ছে তারেক রহমান। এই কারণেই তো আক্রমণ। এগুলো স্বাভাবিকভাবে নিতে হবে। যুক্তি দিয়ে করতে হবে। আর যুক্তি দিয়ে যদি করেন তাহলে সমাজের কিছু লোক এগিয়ে আসবে আপনাদের রক্ষা করতে। কেউ না কেউ আসবে।
আলোচনা সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান হাবিব, সংগঠনের সভাপতি হুমায়ুন আহমেদ তালুকদার, সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ সোহেল রানা প্রমুখ।

 

Please Share This Post in Your Social Media

এই বিভাগের আরও খবর
Copyright &copy 2022 The Daily Uttar Kon. All Rights Reserved.
Powered By Konvex Technologies